বেড়েই চলেছে মৃতের সংখ্যা। শনিবার হাইতিতে ভয়াবহ ভূমিকম্পে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা অন্তত ৭২৪। আহত বহু। ভেঙে পড়া ঘরবাড়ির নিচে এখনও অনেকেই চাপা পড়ে আছে বলে আশঙ্কা করছে প্রশাসন।
এর আগে ২০১০ সালে হাইতিতে ভয়াবহ ভুমিকম্পে দু’লক্ষ মানুষ মারা যান। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এতটাই ছিল যে দেশের অর্থনীতি একেবারে ভেঙে পড়েছিল। সেই স্মৃতি এখনও ভুলতে পারেননি সেদেশের মানুষ। অতিমারি কালে গত শনিবার ফের সর্বনাশা ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল হাইতির পশ্চিমাঞ্চল। রিখটার স্কেলে এবারের মাত্রা ছিল ৭.২। তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে বাড়ি,ঘর, গির্জা, স্কুল, কলেজ থেকে শুরু করে রাস্তাঘাটও। আমেরিকান জিয়োলজিক্যাল সার্ভে জানাচ্ছে, এই ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল রাজধানী পোর্ট-অ-প্রিন্সের ১২৫ কিলোমিটার পশ্চিমে।
আরও পড়ুন: ভয়াবহ ভিডিও: কাবুল ছাড়তে প্লেনের চাকায় সওয়ার, মাঝআকাশে পড়ে মৃত ২
শনিবার সকালে প্রথম ভূকম্পনের পরই জারি হয় সুনামির সতর্কতা। তারপর সারাদিনই চলে আফটারশক। উদ্ধারকাজ তদারক করতে সেখানে রওনা হওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী আরিয়েল হেনরি বলেন, ‘‘এখন সবচেয়ে দরকারি হল, ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়া যত বেশি সম্ভব মানুষকে জীবন্ত উদ্ধার করা। খবর এসেছে, হাসপাতাল ভরে যাচ্ছে আহতের ভিড়ে।’’ ভূমিকম্পের পরে লে কায় শহরে সমুদ্রের জল ঢুকেছে। ভেঙেছে হোটেল, রিসর্ট, গির্জা। ইতিমধ্যেই হাইতি সরকারকে অর্থ সাহায্যের কথা ঘোষণা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সাহায্যের কথা ঘোষণা করেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো।

 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 





























































































































