শনিবার ফের রাজ্যে এসে পৌঁছল ২ লক্ষ ৯৪ হাজার কোভ্যাকসিন ।গত সপ্তাহে টিকার অভাবে বন্ধ করে দিতে হচ্ছিল অনেক ভ্যাক্সিনেশন ক্যাম্প। টিকার ঘাটতি নিয়ে ক্ষোভও প্রকাশ করেন পৌরপিতা ফিরহাদ হাকিম। এমনকি টিকার ঘাটতির কথা জানিয়ে কেন্দ্রকে টিকা পাঠাতে আবেদন করা হয়। সেইমতো চলতি সপ্তাহে রাজ্যেকে টিকা পাঠায় কেন্দ্র।
রাজ্যের মুখ্যসচিব জানিয়েছেন, যেসব টিকাগ্রহীতার দ্বিতীয় ডোজ বাকি রয়েছে, তাঁদের দ্রুত টিকাকরণের ব্যবস্থা করতে হবে। স্বাস্থ্য দফতরের তরফেও দ্বিতীয় টিকাকে অগ্রাধিকার দিতে জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিকদের উদ্দেশে নির্দেশিকা দেওয়া হয়।
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৈঠকে রাজ্যের টিকাকরণ ছাড়াও অনান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে অনেক রাজ্যের থেকে বাংলার কম টিকা প্রাপ্তির কথাও বলেন তিনি। পশ্চিমবঙ্গের জনসংখ্যার নীরিখে এই সরাবরাহ যথেষ্ট নয় বলেও জানান। এমনকি শুক্রবার লোকসভায় কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দেওয়া তালিকায় দেখা যায় জুন মাস পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের থেকে কম জনসংখ্যা থাকলেও বেশি টিকা পাঠানে হয়েছে বিজেপি শাসিত গুজরাত ও কর্নাটকে।
