ফুটপাতে কেউ বেচেন চা, তো কেউ সিঙারা কিংবা কচুরি। কেউ পাপড়ি চাট, তো কেউ তেলেভাজা। আবার কেউ বিক্রি করেন নানা স্বাদের পান। খুব স্বাভাবিকভাবে ফুটপাতের এই বিক্রেতারা আর্থিকভাবে সচ্ছল হন না।
কিন্তু জানলে অবাক হবেন, যোগীরাজ্য অর্থাৎ, ফুটপাতে দোকানদারি করেন বা বসবাস করেন এমনই কয়েকজন সামান্য দোকানিরা নাকি “কোটিপতি”! ব্যাঙ্কে জমা রয়েছে কোটি কোটি টাকা। সম্প্রতি এমনই চমকপ্রদ তথ্য জানতে পেরেছে আয়কর দফতর।
উত্তর প্রদেশের কানপুরে এমনই ফুটপাতের কোটিপতি দোকানিদের খোঁজ মিলেছে। একজন-দুজন নয়, গোটা ২৫০ জন চা-সিঙারা-তেলেভাজা বিক্রেতা ব্যাংকে রয়েছে কোটি কোটি টাকা! যা দেখে চোখ কপালে উঠেছে আধিকারিকদের। শুরু হয়েছে তদন্ত।
তদন্তকারীরা বলছেন, বছরের পর বছর ধরে খুচরো বিক্রির সঙ্গেই যুক্ত রয়েছেন ওই সমস্ত কোটিপতিরা। তাঁদের না আছে কোনও রেজিস্ট্রেশন, না দিতে হয় কোনও কর। এমনকী ‘ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথরিটি অফ ইন্ডিয়া’র কোনও ছাড়পত্রও নেই এঁদের কাছে। এভাবেই দিনের পর দিন চলছে কারবার।
অন্যদিকে, আয়কর দফতরের তদন্তে উঠে এসেছে এমন একজনের নাম, যিনি কানপুরে সামান্য ছাঁট মালের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। অথচ তাঁর সম্পত্তির তালিকায় রয়েছে তিন-তিনটি দামী বিলাসবহুল গাড়ি। আবার ফুটপাতের এক সামান্য ফল বিক্রেতা একশো একরের বেশি জমির মালিক!














































































































































