২০১৯ সালে নিজের বিয়ের কার্ড ছাপিয়ে বিয়ের রিসেপশনে অতিথিদের নেমতন্ন করে খাইয়ে ২০২১ সালে সেই ব্যক্তি যদি বলেন আমি তো বিয়েই করিনি, ওটা একটা লিভ-ইন রিলেশনশিপ ছিল, তাহলে তাকে কী বলা যায়? সাংসদ-অভিনেত্রী নুসরত জাহানের সাম্প্রতিক কাণ্ডকারখানায় এই প্রশ্নই উঠছে। আর তাঁর এই “বিয়ে করিনি” স্বীকারোক্তি শুনে স্বামী নিখিল জৈনই শুধু নন, সেদিন বিয়ের আমন্ত্রিত অতিথিরাও তাজ্জব। বিয়েই যদি না হয় তাহলে কীসের রিসেপশন ছিল? বিয়ে যদি নাই হবে তাহলে কার্ডে ওয়েডিং শব্দটি লেখার মানে কী? এ তো আর অসতর্কতায় ছাপার ভুল নয়! কোনও সেলেব্রিটির বিয়ের রিসেপশনে যোগ দিয়ে এতটা বিড়ম্বনায় পড়তে হবে, ভাবতেই পারছেন না অনেকে।
নিখিল জৈনের সঙ্গে তাঁর কোনওদিন বিয়ে হয়নি, কেবল লিভ-ইন সম্পর্ক ছিল বলে গতকালই বোমা ফাটিয়েছেন অভিনেত্রী-সাংসদ নুসরত জাহান। তারপর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় শুরু তোলপাড়। লিভ-ইন সম্পর্কে থাকলে লোকসভার ওয়েবসাইটে স্বামীর পরিচয় বা শপথের সময় নুসরত রুহি জাহান জৈন বলে নিজেকে পরিচয় দিয়েছিলেন কেন বা সিঁদুর পরে বিভিন্ন জায়গায় নিখিলের স্ত্রীর পরিচয়ে ঘুরেছেন কেন এইসব কথা এখন উঠছে। বিতর্কের ঝড়ের মুখে এবার নিজের ইনস্টাগ্রাম (Instagram) থেকে বিয়ের সব ছবিও মুছে ফেলেছেন নুসরত জাহান (Nusrat Jahan)। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, সামাজিক বিয়ের প্রমাণ মুছতেই কি তাঁর এই পদক্ষেপ? এটা কি তাঁর নতুন সম্পর্ক তৈরির মুখে আইনি ঝামেলার পথ পরিষ্কার করতে না কি আরও কোনও উদ্দেশ্য আছে?
আরও পড়ুন- ‘ফুলটাইম’ প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির দাবি জোরদার হচ্ছে, চৌহান কমিটির সুপারিশও তেমনই
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 






























































































































