এবার স্পুটনিক ভি তৈরি করতে পারবে সেরাম ইন্সটিটিউট। শুক্রবার কেন্দ্রীয় ড্রাগ কন্ট্রোলার বোর্ডের তরফে পুণের টিকা নির্মাণকারী সংস্থা, সেরাম ইন্সটিটিউটকে স্পুটনিক ভি তৈরির ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। যদিও স্পুটনিক ভি তৈরির ছাড়পত্র পেলেও সেরাম সংস্থা সূত্রের খবর, অবিলম্বে তা করা সম্ভব নয়। তবে ছাড়পত্র পাওয়ায় প্রথমে পরীক্ষা ও তারপর যাচাই এবং শেষে ভ্যাকসিন বানাতে পারবে আদার পুনাওয়ালার সংস্থা, সেরাম।
টিকা তৈরির ছাড়পত্র প্রসঙ্গে সেরাম কর্তা বলেন, “আমরা স্পুটনিক ভি তৈরির করা জন্য প্রাথমিক ছাড়পত্র পেয়ে গিয়েছি। যদিও ভ্যাকসিন তৈরি শুরু হতে আরও কয়েক মাস সময় লাগবে। তার আগে আমরা কোভিশিল্ড এবং কোভোভ্যাক্স তৈরির উপরই মন দিতে চাই।”
প্রসঙ্গত, এই নিয়ে পরপর ৩ টি ভ্যাকসিন তৈরির স্বত্ব পেল একা সেরাম ইন্সটিটিউট। প্রথমে অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন (কোভিশিল্ড), এরপর নোভাভ্যাক্সের ভ্যাকসিন (কোভোভ্যাক্স), আর এ বার রাশিয়ার ভ্যাকসিন (স্পুটনিক ভি)। দেশের ভ্যাকসিন বাজারের প্রায় ৭০ শতাংশ ক্ষমতাই কার্যত কুক্ষিগত হতে চলেছে সেরামের হাতে। শুধুমাত্র দেশীয় সংস্থা হিসেবে কোভ্যাক্সিন তৈরি করছে ভারত বায়োটেক।
যদিও ভারতে স্পুটনিক ভি-র সংরক্ষণ এবং প্রয়োগের দায়িত্ব পেয়েছে ডা. রেড্ডিস ল্যাবরেটরি। গত ১৪ মে থেকে হায়দরাবাদে এই ভ্যাকসিন প্রয়োগ শুরু হয়েছে। কলকাতাতেও আগামী সোমবার থেকে স্পুটনিক ভি দেওয়া শুরু হবে। ২১ দিনের ব্যবধানে দিলে এই ভ্যাকসিনের দু’টি ডোজ়ের কার্যকারিতার হার ৯১.৬ শতাংশ হতে পারে বলে ট্রায়ালে দেখা গিয়েছে ।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.