Sovan-Baishakhi এখন কোন দলে?
ভোটের আগে তো BJPর মঞ্চে গিয়ে ” ঘরে ঘরে পদ্ম, দিদিমণি জব্দ” শ্লোগান দিয়ে বেড়ালেন।
তারপর বিজেপি তাঁদের পাত্তা না দেওয়ায় বা প্রার্থী না করায় শোভন-বৈশাখী উধাও হয়ে যান। ভোটবাজারে তাঁদের দেখা যায়নি।

এরপর ফল প্রকাশের পর হঠাৎ তৃণমূলের প্রতি নরম বার্তা দিতে মরিয়া হন তাঁরা। কখনও তৃণমূল, কখনও বিজেপি, কখনও মান-অভিমান, কখনও দলের সঙ্গে দূরত্ব, হাওয়া বুঝে ফের তৃণমূলপ্রেমী – ক্ষমতার অলিন্দের কাছাকাছি থাকার জন্য তাঁদের মরিয়া চেষ্টা আবার প্রকট হয়ে ওঠে।
এরই মধ্যে গ্রেপ্তার।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ধৃতদের পাশে দাঁড়ানোয় এখন মমতাকে খুশি করার মত বিবৃতি দিতে শুরু করেছেন বৈশাখী।
কিন্তু ঘটনা হল বৈশাখী ফোন করেছিলেন বিজেপির রাজ্য সহসভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদারকেও। অনুরোধ, শোভনকে বাঁচান। জয়প্রকাশবাবু এর মধ্যে নিজেকে জড়াননি বলেই খবর।
শোভন-বৈশাখী এখন তৃণমূলের কাছাকাছি ফিরতে মরিয়া। একে দাদা ওকে দিদি বলে গায়েপড়া আদিখ্যেতার ভাব দেখাচ্ছেন তাঁরা। এই গ্রেপ্তার ও আনুষঙ্গিক পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে “না ঘর কা না ঘাট কা” অবস্থান থেকে বেরোতে চাইছেন শোভন বৈশাখী।
আরও পড়ুন:একদিনে করোনা প্রাণ কেড়েছে ৫০ জন ডাক্তারের












































































































































