প্রথমে ২৮ দিন থাকলেও, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে কোভিশিল্ড টিকার(vaccine) দুটি ডোজের মাঝের সময়ের ব্যবধানের। সম্প্রতি ন্যাশনাল টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজারি গ্রুপ ইমিউনাইজেশন (এনটিএজিআই) তাদের প্রস্তাবে জানিয়েছে কোভিশিল্ড(Covisild) টিকার দুটি ডোজের মাঝের সময়সীমা আরও বাড়িয়ে ১২ থেকে ১৬ সপ্তাহ করলে টিকা আরো বেশি কার্যকর হবে। এনটিএজিআই(NTAGI)-এর এই প্রস্তাব ইতিমধ্যেই মেনে নিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। সরকারিভাবে কোভিশিল্ড টিকার দুই ডোজের মাঝের ব্যবধান এখন ১২ থেকে ১৬ সপ্তাহ। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তকেই বৃহস্পতিবার স্বাগত জানালো টিকা উৎপাদনকারী সংস্থা সেরাম ইনস্টিটিউট।
আরও পড়ুন:FDA, WHO অনুমোদিত করোনা ভ্যাকসিনও আমদানি করা যাবে ভারতে, জানাল কেন্দ্র
বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফ এই প্রস্তাব মেনে নেওয়ার পর একটি টুইট করেন সংস্থার কর্ণধার আদার পুনাওয়ালা। টুইটারে তিনি লেখেন, “কোভিশিল্ড টিকার দুটি ডোজের মধ্যে বেশি সময়ের অন্তর থাকলে টিকার কার্যকারিতা যেমন বাড়বে, তেমনি শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়বে। দুটি ডোজের মধ্যে তিন থেকে চার মাসের ব্যবধান কতটা কার্যকরী হবে তা বিজ্ঞানসম্মতভাবে খতিয়ে দেখেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।” উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই দেশের বেশিরভাগ প্রান্তে শুরু হয়ে গিয়েছে ভ্যাকসিনের আকাল। এহেন পরিস্থিতিতে অনেকেই ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ পাচ্ছেন না। প্রথম ডোজ পেলেও দ্বিতীয় ডোজ পাননি অনেকেই। এই পরিস্থিতিতে দুই ডোজের মাঝে অতিরিক্ত সময় বেড়ে যাওয়ার ফলে ভ্যাকসিনের আকাল কিছুটা কমবে বলে আশা করা হচ্ছে। দীর্ঘ এই সময়ে আরো বেশি করে ভ্যাকসিন উৎপাদনেও সুবিধা হবে বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের।














































































































































