রাজ্যে দাপিয়ে বেড়াচ্ছ করোনা। হু হু করে বাড়ছে সংক্রমণ। করোনা আবহেই রাজ্যে চলছে ভোটগ্রহণ। চার দফায় ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে।
এখনো বাকি চার দফার ভোটগ্রহণ।
বাকি ভোটের আগে ৩টি সফরে মোট ৬টি সমাবেশ করার কথা প্রধানমন্ত্রীর। করোনার বাড়বাড়ন্তের জেরে সেই সভা কীভাবে সম্পন্ন হবে তা নিয়ে চিন্তায় বিজেপি। সেই ক্ষেত্রে পরিকল্পিত কর্মসূচি ঠিকঠাক ভাবে পালন করা যাবে নাকি তা নিয়েও চিন্তায় গেরুয়া শিবির।
আরও পড়ুন- শীতলকুচি কাণ্ড: বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসুকে শো-কজ কমিশনের, ২৪ ঘন্টার মধ্যে জবাব তলব
করোনার প্রভাবে একাধিক বদল আসতেও পারে প্রধানমন্ত্রীর প্রচারে। সেই সভা কী ভাবে করা যায় তা নিয়ে ইতিমধ্যেই সতর্ক রাজ্য বিজেপি। মোদি, শাহ, রাজনাথের মতো প্রথম সারির কেন্দ্রীয় নেতাদের সংস্পর্শে যাঁরা আসেন তাঁদের সভার আগের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে কোভিড পরীক্ষা বাধ্যতামূলক। এখন সেই নিয়মে আরও কড়াকড়ি করার চিন্তা করছে গেরুয়া শিবির। কিন্তু সমাবেশে যোগ দেওয়া কর্মী, সমর্থকদের জন্যে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে? এই প্রশ্নের উত্তরে রাজ্য বিজেপি-র সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসু জানান, ‘আপাতত শনিবারে যে দু’টি সমাবেশ রয়েছে তার আয়োজনে আমার সতর্ক রয়েছি। সর্বত্র পর্যাপ্ত পরিমাণে মাস্ক ও স্যানিটাইজার রাখা হচ্ছে। সমাবেশে স্বেচ্ছাসেবকদের বলা হয়েছে, সমাবেশে আসা মানুষদের মাস্ক পরা নিয়ে নিশ্চিত করতে চাইছে গেরুয়া শিবির।