বামেরা ফেরেনি, কংগ্রেসও ফেরেনি। একবার গেলে তৃণমূলও(TMC) আর ফিরবে না। সোমবার বর্ধমানের তালিতে বিজেপির(BJP) জনসভায় উপস্থিত হয়ে এমনটাই জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি(Narendra Modi)। একই সঙ্গে চাঁচাছোলা ভাষায় তৃণমূল নেত্রী ও নাম না করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও(Abhishek Banerjee) আক্রমণ শানান তিনি। তবে নির্বাচনের আগে যেভাবে একের পর এক ভবিষ্যদ্বাণী করে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি। তার জেরে প্রধানমন্ত্রীকে রীতিমতো কটাক্ষ করা হয়েছে শাসক দলের তরফে। তৃণমূলের তরফে জানানো হয়েছে, হার নিশ্চিত বুঝে শেষবেলায় ‘মাইন্ড গেম’ খেলে চলেছে বিজেপি। সেই খেলাকে সঠিক ভাবে সাজাতে প্রতি দফা নির্বাচনের শেষে আসন জয়ের ভবিষ্যতবাণী করে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ এর মতো নেতারা।
বঙ্গ নির্বাচনকে পাখির চোখ করে ইতিমধ্যে কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়েছে গেরুয়া শিবির। রাজ্যে কার্যত ডেইলি প্যাসেঞ্জার হয়েছেন নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহ, জেপি নাড্ডার মত শীর্ষ নেতৃত্বরা। আগামী ১৭ এপ্রিল পঞ্চম দফার নির্বাচনকে নজরে রেখে সোমবার ফের রাজ্যে প্রচারে এসেছেন নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই তৃণমূল সরকারকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ শানাতে দেখা গেল প্রধানমন্ত্রীকে। জনসভা থেকে নরেন্দ্র মোদী দাবি করেন, রাজ্যে দলিতদের অপমান করেছেন তৃণমূল নেত্রী। পাশাপাশি নাম না করে শীতলকুচি ঘটনায় জন্য তৃণমূল নেত্রীর উসকানিকে দায়ী করেন তিনি। বলেন, বাহিনীর বিরুদ্ধে উস্কানি দিচ্ছেন দিদি। বাংলা কুশাসন চায় না বাংলা শিক্ষা, চাকরি, উন্নয়ন চায়।
আরও পড়ুন:‘গুলি চালিয়ে ভোট চাই না, বুলেটের বদলে ব্যালট চাই’, রানাঘাটে বললেন মমতা
এছাড়াও বর্ধমানের জনসভা থেকে মোদি আরো জানান, অর্ধেক ভোটে তৃণমূল পুরো সাফ হয়ে গিয়েছে। বিজেপি সেঞ্চুরি করে ফেলেছে ইতিমধ্যেই। যার জন্যই দলনেত্রীর এত হতাশা, এত তিক্ততা। পাশাপাশি শাহরুখ খানের জনপ্রিয় সংলাপ আওড়ে নরেন্দ্র মোদী বলেন, ‘দিদি, এত রাগ কেন? রাগ করতে হয় তো আমার উপর করুন। ম্যায় হুঁ না।’









































































































































