কোচবিহারের (Coobehar) শীতলকুচিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে ৪জনের মৃত্যু ও তিনজনের আহত হওয়ার ঘটনা নিয়ে নির্বাচন কমিশনে নালিশ জানাল তৃণমূল কংগ্রেস (Tmc)। অভিযোগ পত্রে লেখা হয়েছে, কোচবিহারের শীতলকুচিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর তরফে নিরীহ মানুষদের উপর ঠাণ্ডা মাথায় গুলি চালানো হয়। ঘটনায় চারজনের মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর জখম আরও তিন। তীব্র কটাক্ষ করে চিঠিতে লেখা হয়, “তাঁদের একটাই ভুল ছিল তাঁরা নির্বাচন কমিশনের দ্বারা পরিচালিত গণতান্ত্রিক উৎসবে যোগ দিয়েছিলেন”। শনিবার, কমিশনে অভিযোগ জানাতে যান তৃণমূল নেতা সুব্রত মুখোপাধ্যায়, ডেরেক ও’ব্রায়েন, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, সৌগত রায় ও দোলা সেন।
এই ভোটগ্রহণ চলছে কোচবিহারের পুলিশ সুপারের অধীন। ভোটের আগেই তাঁকে ‘উপযুক্ত’ মনে করে সেই পদে বসিয়েছে কমিশন। তৃণমূলের তরফে অভিযোগ করা হয়, প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের সংখ্যা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। কিন্তু অভিযুক্ত সিআরপিএফ জওয়ানদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থাই নেওয়া হচ্ছে না। কমিশন নির্বাচনের আগেই রাজ্যের উচ্চ পদস্থ পুলিশ আধিকারিকদের বদলি করে কমিশন।
তৃণমূলের চেয়ারপার্সন যখন কমিশনের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, তখন তাঁকে উলটে শোকজ করা হয়। বিজেপির নির্দেশই কমিশন কাজ করছে বলে অভিযোগ তৃণমূলের।

১) এই নিয়ে তৃণমূলের তরফে দুটি প্রশ্ন তোলা হয়েছে, অভিযুক্ত কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান ও কমিশনের দ্বারা নিয়োজিত কোচবিহারের পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে?
২) এই খুনের ঘটনার জন্য নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বশীল আধিকারিকদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে?









































































































































