নন্দীগ্রামের ভোটে সাহায্য চেয়ে বিজেপি নেতাকে ফোন তৃণমূল (Tmc) সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee)- প্রথমদফার নির্বাচনের দিন এই অডিও টেপ নিয়ে চাঞ্চল্য ছড়ায়। বিষয়টি নিয়ে সরব হয় বিজেপি। তবে, এটিকে সস্তা রাজনীতি বলে কড়া আক্রমণ করেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)। এই ভিডিও ক্লিপিংটি সত্য কি না তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে কুণাল বলেন, নন্দীগ্রামে হেরে যাবে বুঝতে পেরেই চাঞ্চল্য ছড়ানো শুরু করেছে বিজেপি। বিজেপির মুখপাত্র অমিত মালব্যকে বলে ‘টুইট মালব্য’ কটাক্ষ করে তৃণমূল মুখপাত্র বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই ফোন করে থাকলে তিনি ঠিক করেছেন। প্রলয় পাল নামে যে বিজেপি নেতাকে মমতা ফোন করেন তিনি আগে তৃণমূলের নেতা ছিলেন। তৃণমূল নেত্রী বারবার তাঁর বক্তৃতায় বলেছেন, “যাঁরা অভিমান করে চলে গিয়েছেন তিনি ফিরে আসুন”।



তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিজেপি (Bjp) নেতা প্রলয় পালের (Pralay Paul) কথোপকথনের একটি অডিও টেপ (Audio Tape) ভাইরাল রয়েছে। যদিও ই টেপে সত্যতা যাচাই করেনি ‘এখন বিশ্ববাংলা সংবাদ’। প্রলয় পাল ২০১১-র পরিবর্তনের সময় তৃণমূলেই ছিলেন। পরে তিনি দলবদল করে বিজেপিতে যোগ দেন। এবারের নির্বাচনে সাহায্য চেয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকেই ফোন করেন বলে দাবি করা হয়েছে। মমতা বলেন, নন্দীগ্রামের তৎকালীন নেতা তাঁকে নন্দীগ্রামে যেতে দেননি। সারা মেদিনীপুরে তাদের জমিদারি চলছে বলে অভিযোগ করতে শোনা যায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তাঁকে বলতে শোনা যাচ্ছে যে করেছে অন্যায় করেছে। তিনি সব খবর রাখেন বলেও জানিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কুণাল বলেন, এই কথা মমতা আগেও বলেছেন। নন্দীগ্রামে তাঁকে ঢুকতে দেয়নি একটি পরিবার। সেই থেকেই স্থানীয় দলীয় নেতাদের সঙ্গে তৃণমূল নেত্রীর দূরত্ব তৈরি হয়। কুণাল বলেন, এই ঘটনাকে ইচ্ছে করে বড় করে দেখাতে চাইছে বিজেপি।






































































































































