মহারাষ্ট্র সহ পাঁচ রাজ্যে ফের হু হু করে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। ২০২১ পড়তে না পড়তেই সেই ২০২০-র ছবি ফুটে উঠছে। বারবার দেশবাসীকে সতর্ক করছে কেন্দ্র। স্যানিটাইজার ব্যবহার করা এবং মাস্ক পরার কথা বলছে। সামনের সারির করোনা যোদ্ধাদের টিকাকরণ সম্পন্ন করার সঙ্গে সঙ্গে এবার শীঘ্র পঞ্চাশোর্ধ ব্যক্তিদের ভ্যাকসিন দেওয়ার কর্মসূচি শুরু করতে চায় কেন্দ্রীয় সরকার। নির্ধারিত সূচি অনুসারে ১ মার্চ থেকে পঞ্চাশ বছরের বেশী বয়সী ব্যক্তিদের টিকাকরণ শুরু করতে চায় কেন্দ্র। একই সঙ্গে টিকা দেওয়ার সময় সপ্তাহে চারদিন করার কথা জানিয়েছে কেন্দ্র।
আরও পড়ুন-মার্চের প্রথম সপ্তাহে হতে পারে ভোট ঘোষণা, জনসভা থেকে জানালেন মোদি
১৬ জানুয়ারি থেকে সারা ভারত জুড়ে শুরু হয়েছে টিকাকরণ কর্মসূচি। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রের তরফে সমস্ত রাজ্যকে সরকারিভাবে প্রথম পর্যায়ের টিকাকরণের কাজ দ্রুত শেষ করার কথা বলা হয়েছে। সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ সমস্ত রাজ্যের মুখ্যসচিব ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে চিঠি লিখে আরও বেশি স্বাস্থ্যকর্মীকে ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজে নিযুক্ত করার কথা বলেছেন। একইসঙ্গে চিঠিতে টিকা দেওয়ার সময় বাড়িয়ে সপ্তাহে চারদিন করারও কথা বলা হয়েছে।
দেশে পঞ্চাশের বেশি বয়সী প্রবীণদেরও করোনা ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ শুরু করতে চায় কেন্দ্র। ১ মার্চ থেকে পঞ্চাশোর্ধ ব্যক্তিদের টিকাকরণের কাজ শুরু হবে। এরপর ৫০-এর কম কিন্তু কো-মর্বিডিটি রয়েছে এমন ব্যক্তিদের টিকা দেওয়া হবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই ভারতে প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ মানুষ করোনা টিকা পেয়ে গিয়েছেন। উল্লেখ্য, টিকাকরণে দ্রুততায় নজির স্থাপন করেছে ভারত।







































































































































