অন্যান্যবারের মতো এবারেও শুরু হতে চলেছে ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইন্ডিয়া ট্রেড ফেয়ার’ (Industrial India Trade Fair)। এবার ৩৩ তম বর্ষে পা রাখতে চলেছে ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইন্ডিয়া ট্রেড ফেয়ার’। বাণিজ্যিক (Business) ক্ষেত্রে বিভিন্ন সংস্থা বা কোম্পানির মধ্যে সুস্থ সম্পর্ক এবং সহযোগিতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে এই উদ্যোগ নিয়ে থাকেন বেঙ্গল ন্যাশানাল চেম্বার্স অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি’র কর্তারা (Bengal National Chambers of Commerce and Industry)। এবারের করোনা আবহ-ও এই প্রচেষ্টায় ব্যাঘাত ঘটাতে পারেনি। দেশজুড়ে আয়োজিত বিভিন্ন বাণিজ্য মেলাগুলির মধ্যে বেঙ্গল ন্যাশানাল চেম্বার্স অফ কমার্সের এই আয়োজন অন্যতম বৃহৎ বলে গণ্য করা হয়৷ সেই ১৯৮৭ সাল থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে হয়ে আসছে এই মেলা।

আসন্ন বাণিজ্য মেলার উপস্থিতি করোনা আবহে নতুন দিশা দেখাতে পারে স্থানীয় ব্যবসায়িকদের। কারণ, মেলাতে আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলির সঙ্গে এক ছাতার তলায় জায়গা দেওয়া হবে স্থানীয় কোম্পানিগুলোকেও। উৎপন্ন বিভিন্ন সামগ্রী বা প্রোডাক্টকে আন্তর্জাতিক স্তরে প্রদর্শন সুযোগ পাবেন ছোটো ব্যবসায়ীরা। তাদের তৈরি কোনও সামগ্রী বিদেশি বা বৃহৎ কোনও সংস্থার মনে ধরলে খুলতে পারে সম্ভাবনার নতুন দরজা। পারস্পারিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে যাতে দু’পক্ষের মধ্যে ব্যবসায়িক সম্পর্ক গড়ে ওঠে সে ব্যাপারেও রয়েছে সুযোগ। এর ফলে যেমন ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা থাকছে, তেমনই কিছুটা অনভিজ্ঞ ব্যবসায়িক সংগঠনগুলিও ধারণা পেতে পারে বিশ্ব বাজার নিয়ে৷
ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে সুবিধা বা ধারণা পাওয়ার জন্য বিভিন্ন সেমিনারেরেও আয়োজন করে থাকে বেঙ্গল ন্যাশানাল চেম্বার্স অফ কমার্স। বক্তব্য রাখেন নিজ ক্ষেত্রে সফল ব্যক্তিত্বরা৷ রাজনীতি, প্রযুক্তি সহ একাধিক বিষয়, যা প্রভাব ফেলতে পারে ব্যবসায়, সে ব্যাপারেও রয়েছে ভাবনার আদানপ্রদানের সুযোগ। চলতি বছর ১৭ থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি বসবে গুরুত্বপূর্ণ এই বাণিজ্য মেলা। ময়দান কিংবা মিলন মেলার পরিবর্তে এবার তা আয়োজন করা হবে রাজারহাট প্লট নম্বর ২ এ/১৩, অ্যাকশন এরিয়া- ২ এতে।






































































































































