নেতাজির জন্মজয়ন্তী অনুষ্ঠানে জয়শ্রীরাম স্লোগানকে অসভ্যের আচরণ, উচ্ছৃঙখল বানরের আচরণ বলে কটাক্ষ করলেন কুণাল ঘোষ। একইসঙ্গে মন্ত্রী ব্রাত্য বসুর জিজ্ঞাসা, সরকারি অনুষ্ঠানে জয়শ্রীরাম স্লোগান দেওয়া যায়? কোন অভিধানে পাওয়া যায়? যারা বলছেন, মুখ্যমন্ত্রীর সরকারি অনুষ্ঠানে তৃণমূলও এই কাজ করে, তাদের চ্যালেঞ্জ, আপনাদের কাছে এমন একটি উদাহরণ থাকলে দেখান।
তৃণমূল ভবনে রবিবার দুই অভিনেত্রীর তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদানের পর নানা প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছিলেন ব্রাত্য ও কুণাল। আক্রমণাত্মক কুণাল বলেন, নেতাজি ভারতের গর্ব, বাংলার গর্ব। তাঁর জন্মজয়ন্তী অনুষ্ঠানে জয়শ্রীরাম ধ্বনি কারা দিচ্ছেন? এ কোন সংস্কৃতি? এটাকেই বহিরাগত সংস্কৃতি বলছে তৃণমূল, যা বহন করছেন বিজেপির পরিযায়ী নেতারা। কুণালের প্রশ্ন, স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী মঞ্চে থেকেও প্রতিবাদ করলেন না দেখে বিস্মিত হয়েছি। আশ্চর্য হয়েছি নেতাজির জন্মদিনকে জাতীয় ছুটি ঘোষণা না করায়। হতাশ করেছেন নেতাজির গোপন ফাইল নিয়ে একটি কথাও উচ্চারণ না করায়। আসলে নেতাজি আবেগ বাঙালি কারওর কাছ থেকে শিখবে না।
আরও পড়ুন:‘পরিবারতন্ত্রের বিরুদ্ধে আইন আনুন মোদি’, ২৪ ঘন্টার মধ্যে রাজনীতি ছাড়ার চ্যালেঞ্জ অভিষেকের
মন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, সরকার দলের মধ্যে যে বিজেপি ফারাক করতে পারে না, তার প্রমাণ ভিক্টোরিয়ার অনুষ্ঠান। আসলে নেতাজির জন্মদিনে মুখ্যমন্ত্রী বক্তব্য রাখতে গেলে যা হয়েছে, তা আসলে “অশালীন উত্যক্ত”। বাংলার মানুষ সব দেখেছেন। জবাব দেবেন।


































































































































