লক্ষ্য একুশের বিধানসভা নির্বাচনে। লক্ষ্য তৃতীয়বারের জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে রাজ্যে সরকার গঠন। একদিকে বিজেপি যখন তৃণমূলের বিরুদ্ধে একের পর এক আক্রমণ শানছে, ঠিক তখনই সরকারি দল হিসাবে তৃণমূল নিজেদের উন্নয়নের খতিয়ান তুলে ধরেছে। ইতিমধ্যেই রাজ্যজুড়ে ব্যাপক হয়েছে “দুয়ারে সরকার” কর্মসূচি। জানি এক দল-মত নির্বিশেষে রাজ্যের মানুষের মধ্যে উৎসাহ তুঙ্গে।
এই কর্মসূচির অধীনে রাজ্য সরকারের একাধিক প্রকল্পের সুবিধা মানুষের কাছে পৌঁছনোর জন্য ক্যাম্প করা হচ্ছে প্রতিটি পঞ্চায়েতে ও পুর এলাকাগুলিতে।

তারই মাঝে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের গত ১০ বছর কাজের খতিয়ান বা রিপোর্ট কার্ড দলীয়ভাবে প্রকাশ করল তৃণমূল। আজ, বৃহস্পতিবার দলের সদর দফতরে আনুষ্ঠানিকভাবে সূচনা হল ”বঙ্গধ্বনি যাত্রা” কর্মসূচি। তৃণমূল ভবনে হাজির ছিলেন মহাসচিব তথা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, সুব্রত মুখোপাধ্যায়, ফিরহাদ হাকিম শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, ইন্দ্রনীল সেনের মতো একাধিক দফতরের হেভিওয়েট মন্ত্রীর। ছিলেন বর্ষীয়ান সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে রাজ্য সরকারের সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরার পাশাপাশি ঘোষণা করা হয় আগামীকাল, শুক্রবার থেকে এই রিপোর্ট কার্ড নিয়ে রাজ্যে ২৯৪টি বিধানসভা এলাকায় বাড়িতে বাড়িতে পৌঁছে যাবেন তৃণমূল নেতা-কর্মীরা।

গত ১০ বছরে রাজ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের আমলে একাধিক নতুন প্রকল্প চালু করা হয়েছে। তারক সরাসরি সুবিধা পেয়েছে এই রাজ্যের মানুষ। এমনকি বেশ কয়েকটি প্রকল্প বিশ্বের দরবারে ও সমাদৃত হয়েছে। গোটা দুনিয়ার কাছে সেগুলি এখন মডেল। এবার দলগতভাবে তারই খতিয়ান তুলে ধরলেন রাজ্যের হেভিওয়েট মন্ত্রীরা।

 
 
 
 
আরও পড়ুন-নাড্ডার কর্মসূচির আগেই তৃণমূলের মিছিল-মিটিং-বিক্ষোভে অবরুদ্ধ ডায়মন্ড হারবার
 
 
 
 
 






























































































































