শুভেন্দু অধিকারীকে জল্পনা তৈরি হলেও শিশির অধিকারী স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন,” গোটা অধিকারী পরিবার মমতার পাশেই থাকছে। এই জেলায় বিজেপি কিছুই করতে পারবে না।”

শিশিরবাবুর বক্তব্য: যা জল্পনা চলে, বাইরে থেকে তার ভেতরটি বোঝা যায় না। মেদিনীপুরের মানুষ এবং অধিকারী পরিবার তৃণমূলেই আছে এবং থাকছে।
একই সুরে কথা বলেছেন সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারীও। দলের এক বিশিষ্ট নেতার সঙ্গে কথোপকথনে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন দল ছাড়ার কোনো ভাবনাই তাঁর নেই।
এমনকি শুভেন্দু অধিকারীও যথেষ্ট আক্রমণাত্মক হলেও এক মন্তব্যে বলেছেন,” বাজারি সংবাদপত্রের কথায় কান দেবেন না। যতক্ষণ না আমার মুখ থেকে কিছু শুনছেন।” এমনকি শুভেন্দুর বিজয়া সম্মিলনীর শামিয়ানার কাপড়ের রংও তো এখনও নীল সাদা !!!!
ফলে একটি মহল থেকে বলা হচ্ছে, শুভেন্দু ক্ষোভ জানাচ্ছেন। জনবল দেখাচ্ছেন। কিন্তু তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক ছেদের চূড়ান্ত পর্যায়ে যাননি। তিনি একটি নির্দিষ্ট রণকৌশলে চলছেন।
তবে এর মধ্যে আবু সুফিয়ান বা অখিল গিরির মত শুভেন্দুবিরোধী নেতারা সরব হয়েছেন। তাঁরাও পাল্টা বিজয়া সম্মিলনী ডাকছেন। এঁদের বক্তব্য, সব বড় পদ অধিকারী পরিবারকেই দেওয়া হয়েছে। ভোটের মুখে এখন কেন উপদলীয় প্রবণতা দেখানো?
জেলা রাজনীতিতে এই উত্তাপ ক্রমশ বাড়ছে। পার্টির শীর্ষমহল হস্তক্ষেপ কখন করেন সেটাই দেখার।
আপাতত শুভেন্দুর ১০ নভেম্বরের সভা নিয়ে কৌতূহলের পারদ চড়ছে।
আরও পড়ুন-Shuvendu update: ১০ নভেম্বর বড় ঘোষণা নয়, জনবল দেখানোর রণকৌশল




































































































































