করোনা আবহে রাজ্যে বন্ধ লোকাল ট্রেন। স্পেশাল ট্রেন অল্প চলছে। নিয়মমাফিক ট্রেন না চলায়, কার্যত ফাঁকা রেল স্টেশনগুলি। অভিযোগ, এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে হাওলার টাকা আদান প্রদান হচ্ছে স্টেশনগুলিতে। সম্প্রতি, হাওড়া স্টেশনের ১৪ নম্বর প্ল্যাটফর্ম থেকে পঁচাত্তর লক্ষ টাকা উদ্ধার করেছে আরপিএফ। দূরপাল্লার স্পেশ্যাল ট্রেনগুলিতে হাওলার টাকা আদান-প্রদান হচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন : আজ ২৪টি ঘাটে ১৮০০ প্রতিমা নিরঞ্জন, “একডজন” প্রশাসনিক উদ্যোগ

আরও পড়ুন : ফের হেলমেট ছাড়াই বাইক সওয়ারি, কলকাতায় বেপরোয়া গতির বলি ২
টাকা উদ্ধার হলেও, গ্রেফতার করা হয়নি কাউকে। আরপিএফ কর্তাদের অনুমান, এগুলি সম্ভবত হাওলার টাকা। পাটনা জনশতাব্দী ট্রেনে করে হাওড়া হয়ে কলকাতায় পাচার করা হচ্ছিল টাকাগুলো। দু’টি দাবিহীন ব্যাগ থেকে টাকা উদ্ধারের পাশাপাশি উদ্ধার হয়েছে সোনার চেনও। উদ্ধার হওয়া টাকা ও গয়না আরপিএফের হেফাজতে রাখা হয়েছে। পুজোর পর এই সবকিছু আয়কর দফতরের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে আরপিএফ।

দুর্গা পুজো প্রায় শেষ লগ্নে। কিন্তু এখনও স্তব্ধ লোকাল ট্রেনের চাকা। রেল সূত্রে খবর, রাজ্যে করোনা পরিস্থিতির ওপরেই নির্ভর করছে কবে থেকে চালু হতে পারে পরিষেবা। পূর্ব রেলের এক সিনিয়র আধিকারিক জানিয়েছেন, ‘লোকাল ট্রেন চলাচল নিয়ে আমাদের তরফে কোনও সমস্যা নেই৷ কিন্তু স্টেশনগুলিতে কীভাবে ভিড় সামাল দেওয়া হবে, সেই বিষয়টি নিয়ে রাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা প্রয়োজন৷ এই সংক্রান্ত বৈঠক ডাকার জন্য ইতিমধ্যেই আমরা রাজ্য সরকারকে অনুরোধ করেছি৷’



































































































































