নবান্ন অভিযানকে কেন্দ্র করে পরিকল্পিত গোলমাল করছে বিজেপি।
কী ভেবেছিল তারা?
প্রশাসন তাদের নবান্ন দখল করতে দেবে?
এই ধরণের অভিযানে বক্তৃতার মূল কর্মসূচি থাকে। অভিযান কথাটা প্রতীকী।
এদিন দেখা গেল কোনো সভা নেই।
নেতারা কর্মীদের লেলিয়ে দিলেন পুলিশের দিকে।
ব্যারিকেড ভেঙে নবান্নের দিকে যাওয়ার জন্য।
বিজেপি কর্মীরা ব্যারিকেডে তাণ্ডব করল। ইঁট মারল। পাথর ছুঁড়ল। বোমার অভিযোগ আছে। এক কর্মী পড়ে যেতেই বেরিয়ে পড়ল আগ্নেয়াস্ত্র। সিনিয়ার নেতারা নিজেরা নিরাপদে সরে গোলমালে প্ররোচনা দিয়ে এগিয়ে দিলেন কর্মীদের।
ফলে সাঁতরাগাছি, হেস্টিংস, হাওড়া ময়দান রণক্ষেত্র হয়।
তবে পুলিশ এখনও পর্যন্ত সংযত।
জলকামান, কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করে পুলিশ।
পরে মৃদু লাঠিচার্জ।
কোনো অবস্থাতেই গুলি বা সেধরণের কড়া পদক্ষেপ তাঁরা নেননি।
এখন দুপুর দেড়টা।
গোলমাল চলছে।
হাওড়ার দিকের রাস্তা চওড়া নয়।
বিজেপির জমায়েত এমন কিছু বেশি না।
গলিতে ঢুকে আক্রমণ করছে তারা।
পুলিশ ড্রোন দিয়ে নজর রাখছে।
শুরুতে যে নেতাদের দেখা গেছিল, সেই বড় নামগুলি নিজেরা অনেক নিরাপদে। তাঁরা পুলিশকে আক্রমণ করাচ্ছেন অন্যদের দিয়ে।
এখনও মাঝেমধ্যেই সংঘাত চলছে।
পুলিশ সংযমের সঙ্গে মোকাবিলা চালাচ্ছে।
আরও পড়ুন-হাওড়া ময়দান, হেস্টিংস, সাঁতরাগাছি রণক্ষেত্র, মারমুখী বিজেপি