আমি যেখানেই যাই, সঙ্গে করে চেয়ার নিয়ে যাই। ফলে আমার চেয়ার হারাবার আশঙ্কা থাকে না। পদাধিকারী হিসাবে শেষ দিন শেষ মুহূর্ত নবান্নে কাটিয়ে যাওয়ার আগে বলে গেলেন বিদায়ী মুখ্যসচিব।
আরও পড়ুন- আজই শুরু স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর স্তরের চূড়ান্ত বর্ষের পরীক্ষা
কেন চেয়ার হারান না? ক্ষুদ্র ও কুটীর শিল্প দফতরের সচিব থাকাকালীন তিনি এই চেয়ার কিনেছিলেন। ‘এরপর আমি যে দফতরেই গিয়েছি, সেই দফতরে আমার চেয়ারও গিয়েছে। ফলে আমি চেয়ার হারায়নি কখনও। হাসতে হাসতে বলে গেলেন কোভিড সন্ধিক্ষণে রাজ্যের দায়িত্বে থাকা এক নম্বর আমলা। এবার তাঁর চেয়ার গেল শিল্পোন্নয়ন দফতরে।
আসলে স্পাইন বা কোমরের সমস্যার কারণেই বিশেষ চেয়ার ব্যবহার করতে হয় রাজীব সিনহাকে। যেমন এক সময় কাঠের চেয়ার ব্যবহার করতে হতো জ্যোতি বসু, গৌতম দেবকেও। তাছাড়া প্রাক্তন মুখ্য সচিব একটু স্থূলকায় হওয়ায় একটু অন্য ধরণের চেয়ার তাঁর জন্য বিশেষভাবে তৈরি হয়েছিল।
যাওয়ার আগে রাজীব বলে গেলেন, এতদিন যা কাজ করেছি তাতে নিজের দায়িত্বই পালন করেছি। সরকার বা কারওর জন্য করিনি৷। আগামিদিনেও তাই করব। আজ থেকে রাজীব সিনহা WBIDC -র চেয়ারম্যান। আর মুখ্যসচিবের দায়িত্ব নিলেন আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়।

































































































































