কেউ অন্যায় আচরণ করলে তা মেনে নেওয়া যায় না। রাজ্যসভার মধ্যে গোলমাল করে কেউ যদি রুলবুক ছিড়ে দেন, তাহলে সেটা কখনোই সমর্থন যোগ্য নয়। এই আচরন যদি বিধানসভায় হত তাহলে কি অধ্যক্ষ ছেড়ে দিতেন? ডেপুটি চেয়ারম্যান যে পদক্ষেপ করেছেন সেটি একেবারেই যথাযোগ্য। এই শাস্তি না হলে মানুষের কাছে ভুল বার্তা যেত। রাজ্যসভায় বিল পাশের বিরোধিতা করে আট সাংসদের সাসপেন্ড হওয়ার ঘটনায় এই প্রতিক্রিয়া দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
আপাতত দিল্লিতেই রয়েছেন তিনি। দলীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করছেন দফায় দফায়। তারই মধ্যে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে রাজ্যসভার সাংসদের সাসপেন্ড হওয়ার ঘটনাকে সমর্থন জানান তিনি।
একইসঙ্গে মুর্শিদাবাদ থেকে ৬ সন্দেহভাজন জঙ্গি ধরা পড়ার ঘটনায় রাজ্যের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তোলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি। তিনি বলেন, পশ্চিমবঙ্গ জঙ্গিদের সেফ করিডর হয়ে উঠছে। এখানেই শান্তিতে ঘাঁটি গেড়ে তারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় নাশকতার ছক কষতে পাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন দিলীপ। তিনি বলেন, পশ্চিমবঙ্গ থেকে যেসব সন্ত্রাসবাদী ধরা পড়ছে কেন্দ্রীয় সংস্থাই তাদের ধরতে পারছে। এ বিষয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে উদাসীনতার অভিযোগ তোলেন দিলীপ ঘোষ।
আরও পড়ুন : কৃষিবিল : রাজপথে তৃণমূল, কাল মহিলারা, পরশু পড়ুয়ারা


































































































































