বাবাই ছিলেন অনুপ্রেরণা, তার পরামর্শেই খুব অল্প বয়সে ব্যাডমিন্টনে হাতেখড়ি হয়েছিল ব্যাডমিন্টনে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন তারকা পিভি সিন্ধুর ।লকডাউনের আবহে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে তাঁর স্পষ্ট জবাব, বাবার অনুপ্রেরণাতেই আজ আমি এই জায়গায় পৌঁছেছি।
সম্প্রতি ইনস্ট্রাগাম লাইভে অকপট সিন্ধু নানান প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে ব্যক্ত করেছেন তার মনের কথা । এক ভক্তের প্রশ্নের উত্তরে সিন্ধু জানিয়েছেন, ‘‘বাবা আমাকে প্রথম খেলতে উৎসাহ দেন। প্রথম প্রেরণা ওঁর কাছ থেকেই পাওয়া। যখন আমি ব্যাডমিন্টন খেলা শুরু করি, তখন উনি কখনও কোনও প্রশ্ন করেননি।’’
এক সময় তিনি চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন । আর আজ ব্যাডমিন্টন তার ধ্যান, জ্ঞান, পেশা।
করোনা অতিমারীর কারণে লকডাউনে কী ভাবে সময় কাটছে তাঁর? এই প্রশ্নের উত্তরে তারকার স্পষ্ট জবাব, বাড়ির পরিবারের মানুষদের সঙ্গে এই সময়টা বেশ ভালোই উপভোগ করছি। কারণ, সারা বছর খেলার সুবাদে দেশ বিদেশে ঘুরে বেড়াতে হয়। তাই পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর সময় সে ভাবে পাওয়া যায় না। কিন্তু করোনার আবহে লকডাউন সেই সময় দিয়েছে। এই সময়টাকে তাই চুটিয়ে উপভোগ করছি।
সিন্ধু আরও বলেছেন, “হাতে এখন প্রচুর সময়। তাই নতুন করে ছবি আঁকছি। আগে ব্যস্ততার কারণে কিছুই করতে পারতাম না। এখন অনেক ধরনের পদ তৈরি করা শিখেছি। কেক তৈরি করতে পারতাম না। সেটাও ওই লকডাউনে শিখে ফেলেছি। এই কাজগুলো করেই দিন কাটছে। তবে মানসিকভাবে নিজেকে সব সময় চাঙ্গা রাখা দরকার। আমি সেই কাজও করছি।”
সম্প্রতি পুল্লেলা গোপীচন্দের অ্যাকাডেমিতে অনুশীলন শুরু করেছিলেন । কিন্তু অ্যাকাডেমিতেও করোনা পিছু ছাড়ে নি। একজন খেলোয়াড় আক্রান্ত হওয়ায় সেই অনুশীলনও সাময়িকভাবে বন্ধ রয়েছে।
ব্যাডমিন্টন-কন্যার পরামর্শ, সব ধরনের খেলার ক্ষেত্রেই আগামী দিনে দর্শকহীন পরিস্থিতিতে খেলার জন্য মানসিকভাবে সবাইকে প্রস্তুত থাকতে হবে।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.