ফের চোখ রাঙাচ্ছে চিন। যার নিট ফল, সীমান্তে ইগলা এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম মোতায়েন করল ভারত। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় চিনের সঙ্গে বিবাদ কিছুতেই যেন মিটছে না। ফের একবার নতুন করে লাদাখে সামরিক পরিকাঠামো গড়ে তুলছে লালচিন। ইতিমধ্যে আকসাই চিন ও দৌলত বেগ ওল্ডির কাছেও চিনা সেনার তৎপরতা লক্ষ্য করা গিয়েছে।এই পরিস্থিতিতে কার্যত যুদ্ধের দামামা বাজিয়ে দক্ষিণ চিন সাগরে জোড়া মিসাইল উৎক্ষেপণ লালফৌজের। এর আগে ওই অঞ্চলে মার্কিন নজরদারি বিমানের আনাগোনা নিয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিল বেজিং।
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিয়ে দক্ষিণ চিন সাগরে দুটি মিসাইল উৎক্ষেপণ করেছে চিন। জানা গিয়েছে, দক্ষিণ চিন সাগরের বিতর্কিত জলরাশিতে সামরিক মহড়া চালাচ্ছে চিন। ফলে ওই অঞ্চলের আকাশে বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে তারা।
চিন মার্কিন নজরদারী বিমান লক্ষ্য করে যে দুটি আধুনিক মিসাইল ছুঁড়েছে তার একটি হচ্ছে DF-26। এই ব্যালিস্টিক মিসাইল ৪ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত আঘাত হানতে সক্ষম। স্থলে ও জলে আণবিক অস্ত্র নিয়েও হামলা চালাতে পারে এই মিসাইলটি। চিনের ছোঁড়া অন্য ক্ষেপণাস্ত্রটি হচ্ছে, DF-21। এটি ১ হাজার ৮০০ কিলোমিটার পর্যন্ত হামলা চালাতে পারে। বিশেষ করে যুদ্ধবিমানবাহী রণতরীর বিরুদ্ধে ব্যবহারের জন্য এটিকে তৈরি করেছে লালফৌজ।
এদিন চিনের লাল ফৌজ যে দুটি অত্যাধুনিক মিসাইল ছুঁড়েছে, তা দেখে বিশেষজ্ঞদের অনুমান এর মাধ্যমে চিন আমেরিকাকে বোঝাতে চাইছে, যদি চিন মনে করে তাহলে মার্কিন রণতরী ডুবিয়ে দিতে পারে । সেই কারণেই হাইনান প্রদেশ ও বিতর্কিত পারাসেল দ্বীপপুঞ্জের মাঝামাঝি অঞ্চলে মিসাইল দু’টি ছুঁড়েছে চিন।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.