সুশান্ত মৃত্যু তদন্তে রহস্য ক্রমশ বাড়ছে। শনিবার দুপুরে সুশান্তর বান্দ্রার ফ্ল্যাটে গিয়ে ঘটনার পুনর্নির্মাণ করে সিবিআই। সঙ্গে ছিল রাঁধুনি নীরজ ও সুশান্তর বন্ধু সিদ্ধার্থ পিঠানি। তাঁরা সঙ্গে করে একটি ডামি দেহ নিয়ে আসেন। সিবিআই সুশান্তর বাড়ির ছাদে, বাগানে ঘুরে দেখে। আশপাশের প্রতিবেশীদের সঙ্গেও কথা হয়।
কী বললেন চাবিওয়ালা?
সুশান্তর বন্ধ ঘরের চাবি খুলতে এলাকারই চাবিওয়ালা মনম্মদ খানকে ডাকা হয়। সে জানাচ্ছে, দুপুর ১-১.৩০ মিনিটের মধ্যে আমাকে ডাকা হয়। দরজায় ইলেক্ট্রনিক লক ছিল। দরজার লক ভাঙার পর আমাকে ২০০০ টাকা দিয়ে বলা হয় চলে যেতে। দরজার ভিতরে কী রয়েছে তা দেখতে দেওয়া হয়নি। ঘরে তখন চারজন ছিল। তারা খুবই স্বাভাবিক আচরণ করছিল।
কী বললেন পড়শি মহিলা?
সুশান্তর পাশের ফ্ল্যাটের এক মহিলা জানাচ্ছেন, প্রতিদিন সুশান্তর ফ্ল্যাটে রাত অবধি আলো জ্বলত। সেদিন অস্বাভাবিকভাবে রাত সাড়া দশটার মধ্যে আলো নিভে যায়। মনে হয়েছে কোথাও কিছু একটা হয়েছে।
পোস্ট মর্টেম রিপোর্টেই রহস্য?
এটুকু বলা যায় পোস্ট মর্টেম রিপোর্ট করা কুপার হাসপাতালের ফরেন্সিক ডাক্তাররা জেরার মুখে পড়তে চলেছেন। এইখানেই আসল রহস্য লুকিয়ে রয়েছে বলে অনুমাণ। তাই সিবিআইয়ের নির্দেশে এইমসের ডাক্তারদের নিয়ে ৫ সদস্যের কমিটি হয়েছে।
































































































































