করোনা পরবর্তী ভোটবিধির দীর্ঘ তালিকা প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন। নিউ নর্মাল বিধিনিষেধ নিয়ে কার্যত রাজনৈতিক দলগুলির ভিন্নমত না থাকলেও নির্দেশিকা তৈরি এবং প্রয়োগ নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে।
বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু বলেন, নির্বাচন বিধি স্বাগত। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে যারা প্রয়োগ করবে তাদের নিয়ে। তাদের তৃণমূলের ক্ষেত্রে এক নিয়ম আর বিজেপি বা বিরোধীদের ক্ষেত্রে আর এক নিয়ম হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। এখানেই কমিশনের দৃষ্টি আমরা প্রথম থেকে আকর্ষণ করতে চাই।
তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ সৌগত রায় বলেন, কোভিড পরবর্তী সময়ে নির্দেশিকা দরকার ছিল। এখন বিষয়টি মানতে সকলকে একসাথে কাজ করতে হবে। আমার তো নির্দেশিকা ভালই মনে হয়েছে, স্বাগত জানাচ্ছি। ভোট তো এড়ানো যাবে না। বিহারে আগে ভোট, তাই এটা টেস্ট হয়ে যাবে সেখানে। পশ্চিমবঙ্গের ভোট তারপরে।
অন্যদিকে কংগ্রেস নেতা শুভঙ্কর সরকার বলেন, নির্দেশিকা তৈরির ব্যাপারে সব রাজনৈতিক দলগুলির পরামর্শ নেওয়া উচিত ছিল। কোভিড বিশেষজ্ঞ, বা সমাজতাত্ত্বিকদের পরামর্শ নেওয়া উচিত ছিল। কারণ তারাই মাটিতে কাজ করবে। এটা করার সময় এখনও আছে। নইলে এটা স্বৈরতান্ত্রিক পথ হবে।
সিপিএম নেতা বিধায়ক তন্ময় ভট্টাচার্য বলেন, একপেশে সিদ্ধান্ত। কিন্তু ভাল সিদ্ধান্ত। মাস্ক খুলে বুথে দেখতে হবে। সে কথা নেই কেন? প্রচারে ৫জন কেন? ৬ফুট দূরত্ব মেনে তো ২০জনকেও আনা যায়। তাহলে? প্রশ্ন থাকছে বহু বিধি নিয়ে।































































































































