বিধাননগরে কারখানার ভিতর থেকে উদ্ধার হল এক যুবকের মৃতদেহ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত যুবক ওই কারখানারই কর্মী। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে, কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও তিনি কেন ভিতরে ছিলেন? কেন ওই যুবককে খুন করা হল, কিসের উদ্দেশ্যে এই খুন তা খতিয়ে দেখছে
পুলিশ ।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিদিনের মতো বুধবার সকালেও কর্মীরা এসে গোরাপদ সরকার লেনের ডাল কারখানার দরজা খোলেন। সেখানেই দেখা যায় , ভিতরে নৈহাটির গৌরিপুরের বাসিন্দা রাহুল সাউ মাটিতে পড়ে রয়েছে। চারপাশে রক্ত জমাট বেঁধে রয়েছে। কর্মীরা জানিয়েছেন, রাহুলের শরীরে ধারালো অস্ত্রের কোপ রয়েছে। এরপর তাঁরাই পুলিশে খবর দেন। বিধাননগর থানা ও লালবাজার থেকে পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। পুলিশ প্রাথমিকভাবে জানিয়েছ, রাহুলের মাথার পিছনে গভীর ক্ষত ছিল। মাথায় আঘাত করে খুন করা হতে পারে বলে প্রাথমিক অনুমান পুলিশের । তদন্ত ঘোরাতেই এবং পুলিশকে বিভ্রান্ত করতে গলায় কোপ দেওয়া হয়েছে। রাহুলের মোবাইলের খোঁজ শুরু করেছে পুলিশ। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন , কারখানার দরজা বাইরে থেকেই বন্ধ ছিল।
কর্মীদের কাছ থেকে জানা গিয়েছে , মঙ্গলবার বিকেলেই কারখানা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। তখন রাহুল কারখানায় উপস্থিত ছিলেন না। হয়ত রাতে ফের সেখানে এসেছিলেন তিনি। মনে করা হচ্ছে, কারখানার ভিতরে কারোর সঙ্গে বচসা হয়েছিল রাহুলের। তার জেরেই তিনি খুন হয়ে থাকতে পারেন ।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.