শান্তিনিকেতনে পৌষমেলার মাঠে পাঁচিল দেওয়া ঘিরে অশান্তি অব্যাহত। পাঁচিল দিয়ে ঘিরে ফেলার প্রতিবাদে রবিবার থেকে আন্দোলনে নামে স্থানীয়রা। সোমবার অশান্তি চরমে পৌঁছয়। নির্মাণ কাজ করতে উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী মাঠে পৌঁছন। প্রতিবাদে জড়ো হন স্থানীয়রা। উল্টে দেওয়া হয় নির্মাণ সরঞ্জাম। এলাকায় মিছিল করেন দুবরাজপুরের তৃণমূল বিধায়ক নরেশ বাউরি।
যদিও এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি বীরভূম জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। এরপরই সাংবাদিক বৈঠকে তৃণমূল মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “বিশ্বভারতীর বিষয়টি দেখার জন্য অনুব্রত মণ্ডলকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।”
প্রসঙ্গত, দুবরাজপুরের তৃণমূল বিধায়ক নরেশ বাউরির উপস্থিতি ঘিরে রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়। এ প্রসঙ্গে বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, “কোর্টের সিদ্ধান্তে মান্যতা দিয়ে পাঁচিল তোলা হচ্ছে। কিন্তু বিধায়ক নিজে উপস্থিত থেকে পাঁচিল ভাঙছেন।” তবে বিধায়ক সাফ জানিয়েছেন, এলাকার মানুষ এবং বিশ্বভারতীর প্রাক্তনী হিসেবে মিছিলে উপস্থিত হয়েছিলেন তিনি।