রাজ্য লটারির ভোল বদল করতে চেয়েছিল নবান্ন। তার জন্য ডাকা হয়েছিল টেন্ডার। কিন্তু বন্ধ রাজ্য লটারির দায়িত্ব নিতে চায়নি কোন সংস্থা। এ বছর মার্চ থেকেই বন্ধ রাজ্য লটারি। অন্য রাজ্যের লটারি থেকে জিএসটি বাবদ যে রোজগার হচ্ছে, তা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছিল অর্থ দফতরকে। সেই কারণেই রাজ্য লটারির খোলনলচে বদলে আরও শক্তিশালীর চেষ্টা করছিল নবান্ন। কিন্তু তাদের ডাকা দরপত্রে সাড়া দেয়নি কোনও সংস্থা। দেশে লটারির ব্যবসা করা ৮-৯টি সংস্থার কেউই রাজ্যের লটারি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হতে আগ্রহী নয় বলে জেনেছে নবান্ন।
নতুন করে টেন্ডার চেয়ে ফের সংস্থা খোঁজা হবে, না রাজ্য লটারির ব্যবসা আবার সরকার খুলবে, তা নিয়ে ভাবনা শুরু হয়েছিল। কিন্তু অতিমারি ও লকডাউনের জেরে ফের ধাক্কা খেয়েছে লটারির বিক্রি। অর্থ দফতর এখনই তাই নতুন করে দরপত্র চেয়ে সহযোগী বাছাইয়ের পথে যেতে নারাজ। ফলে রাজ্যের লটারি ব্যবসার লাভের কড়ি ঘরে তুলছে ভিন রাজ্যের লটারি কারবারিরা। এই পরিস্থিতিতে উভয় সঙ্কটে রাজ্য অর্থ দফতর।





























































































































