চেয়েছিলেন সোমেন-মমতা জোট থাকুক। মমতা সরকার চালাবেন। তিনি দেখবেন দল। কিন্তু তেলে জলে মিশ খায়নি। কংগ্রেসেও না। তৃণমূলেও না। আর এটা চাননি দলের অনেকেই।
সোমেনের তৃণমূলে আসাটাও একটা পর্ব। স্ত্রী শিখা মিত্র রাজি হলেও সোমেন দ্বিধায় ছিলেন। বরফ গলান কুণাল ঘোষ। সেসময় প্রিয়বাবু আবার সভাপতি হওয়ায় সোমেনবাবুর সমস্যা হচ্ছিল। সসম্মানে হাত বাড়িয়ে দেন মমতা।
2008 সালের 21 জুলাই ধর্মতলার মঞ্চে সেবার সোমেন-মমতার যৌথ উপস্থিতি ছিল আকর্ষণ।
সোমেন বলেছিলেন,” সিপিএমকে সরাতে হবে। মমতাকে মহাকরণে পৌঁছে দেওয়া পর্যন্ত সঙ্গে থাকব, কথা দিলাম।”
পরে 2012 থেকে যখন দূরত্ব, সোমেন বলেছিলেন,” বলেই তো ছিলাম মহাকরণে পৌঁছে দেওয়া পর্যন্ত সঙ্গে থাকব। আমি তো কথা রেখেছি।”































































































































