পূর্ব রেলের প্রায় আট হাজার কর্মী কাজ হারাতে চলেছেন ।
মেকানিক্যাল, ইলেক্ট্রিক্যাল ও অ্যাকাউন্টস বিভাগের মতো সেফটি বিভাগ, অপারেশন বিভাগ এবং মেনটেন্যান্স বিভাগে মোট ঘোষিত পদের ১৫ শতাংশ কর্মী সংখ্যা কমানোর নির্দেশ জারি করল ভারতীয় রেলের চিফ পার্সোনেল অফিসারের দফতর। ২০২১-থেকে এই নির্দেশ কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে । পূর্ব রেলের হাওড়া, শিয়ালদহ, মালদা ও আসানসোল ডিভিশনের বিভিন্ন বিভাগে ২১ জুলাই নির্দেশিকা জারি করা করা হয়েছে ।
রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় ৬ হাজার ট্রেনের স্টপেজকে বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে যাত্রী ও পণ্য বাহী ট্রেন চলাচলে ‘জিরো বেসড টাইম টেবিল’ বৈজ্ঞানিক নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির প্রয়োগ করারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল। এর ফলে রেলের গতি বাড়বে। এ প্রসঙ্গে রেলের যুক্তি , অলাভজনক স্টেশনগুলিতে অযথা ট্রেন থামিয়ে সময় নষ্ট করার পক্ষপাতী নয় ভারতীয় রেল।
কোন স্টেশনে কেন ট্রেন থামবে তাও বিশ্লেষণ করেছে রেল । মহামারীর কারণে নতুন ট্রেন চলাচল নিয়ন্ত্রণ স্থগিত রেখেছে রেল।
জানা গিয়েছে , যেসব স্টেশন থেকে দিনে ৫০ জনের কম যাত্রী ট্রেনে ওঠা-নামা করে সেগুলিইকেই প্রাথমিক ভাবে বাতিলের তালিকায় ফেলা হয়েছে। এই মানদণ্ডে প্রায় ৬ হাজার স্টপেজ বাদ পড়বে। ট্রেনের গতি বৃদ্ধিই নতুন পদ্ধতি প্রয়োগের মূল কারণ।এ প্রসঙ্গে রেল বোর্ডের চেয়ারম্যান ভি কে যাদব বলেছেন, ‘পণ্য ও যাত্রী ট্রেনের জন্য পৃথক সময়সূচী তৈরি করা হয়েছে। আলাদা করিডর ব্লকও প্রস্তুত হবে।’ ভারতীয় রেল কয়েক বছর আগেই করিডর ব্লক পদ্ধতির প্রয়োগের চিন্তাভাবনা করেছিল। কিন্তু, বেশি সংখ্যায় ট্রেন চলাচলের কারণে তা সফল হয়নি।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.





























































































































