চাঞ্চল্যকর পদক্ষেপ কংগ্রেসের !
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখে শচীন পাইলটের নামে ‘নালিশ’ করলেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট।
চিঠিতে তিনি লিখেছেন, “রাজস্থানে পরিকল্পিতভাবে সরকার ফেলার চেষ্টা চলছে। সেই পরিকল্পনা শচীন পাইলট ও তাঁর অনুগামীরা যেমন রয়েছেন, তেমনি রয়েছেন বিজেপি নেতারাও।”
ওদিকে, কংগ্রেসের নয়া রাজনৈতিক কৌশলে কিছুটা হলেও জল ঢেলেছে আদালত।
হাইকোর্টের দেওয়া নির্দেশ অনুসারে, আগামী ২৪ জুলাই পর্যন্ত শচীন এবং তাঁর অনুগামী বিধায়কদের সদস্যপদ খারিজ করতে পারবেন না বিধানসভার স্পিকার। আর ঠিক এই পরিস্থিতিতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে এই চিঠি লিখলেন অশোক গেহলট। রাজস্থান বিধানসভার অধ্যক্ষের ডিসকোয়ালিফিকেশন নোটিশের বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে শচীন পাইলট যে মামলা করেছিলেন আদালতে, তাতে তাঁকে ইতিমধ্যেই কিছুটা স্বস্তি দিয়েছে রাজস্থান হাইকোর্ট। হাইকোর্টের রায়ে কিছুটা স্বস্তি পেয়েছেন সচিন পাইলট এবং তাঁর অনুগামী বিধায়করা। শচীন ও তাঁর অনুগামী ১৮ জন বিধায়কের সদস্যপদ এখনও খারিজ হয়নি। তবে তাঁদের “শেষ দেখে ছাড়তে” বিধানসভায় আস্থাভোটের পথে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট। কংগ্রেসের একাংশের মতে, আস্থা ভোট করাটাই মাস্টার স্ট্রোক৷ কারণ আস্থা ভোটগ্রহণের দিন গেহলট দলের সব বিধায়কদের সশরীরে রাজস্থান বিধানসভায় উপস্থিত থাকার ‘হুইপ’ জারি করতে পারেন। যাঁরা হুইপ অমান্য করবেন, দলবিরোধী কাজের অভিযোগে তাঁদের দল থেকে বহিষ্কারও করতে পারবেন৷
যদিও এসবের মধ্যেই পাইলটকে ‘ঘরে ফিরতে’ অনুরোধ করেছেন কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিং। পাইলটের উদ্দেশে তাঁর বার্তা, “কংগ্রেসে তাঁর উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ৷ পাইলট যেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার মতো ভুল না করেন। দিগ্বিজয়ের দাবি, রাজস্থানের ঝামেলার মূলে বিজেপি। সেই দলে গেলে শচীন সফল হবেন না৷































































































































