পূর্ব লাদাখ সীমান্তে ভারত এবং চিনের সংঘর্ষের পর থেকেই সীমান্তে তৎপর হয়েছে ভারতীয় সেনা। ভারতীয় বায়ুসেনার সুখোই, অ্যাপাচের মতো অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার টহল দিচ্ছে সীমান্তে। এবার জলসীমা সুরক্ষিত করতে তৎপর হয়েছে ভারতীয় নৌসেনা। যার জেরে কার্যত পিছু হটতে শুরু করেছে চিনা নৌবাহিনী।
পূর্বে আন্দামান-নিকোবর দ্বীপসমূহে ও পশ্চিমে লক্ষদ্বীপ-সহ প্রায় ১ হাজার ৬২টি দ্বীপে সামরিক পরিকাঠামো মজবুত করার উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। জানা গিয়েছে, ওই দ্বীপগুলিতে যুদ্ধবিমান নামার জন্য অ্যাডভান্স ল্যান্ডিং গ্রাউন্ড তৈরি করা হবে। সূত্রের খবর, দেশের পূর্ব ও পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত সমুদ্রে যুদ্ধবিমান, সাবমেরিন ও রণতরী নিয়ে নজরদারি চালাচ্ছে ভারতীয় নৌসেনা।
প্রসঙ্গত, জলদস্যুদের উৎখাত করার নামে পাকিস্তানের গদর এবং লোহিত সাগরের মুখে অবস্থিত জিবউতি নৌঘাঁটি এলাকায় থেকে মালাক্কা প্রণালীতে চিনা যুদ্ধজাহাজ ঢুকে পড়ে। মালাক্কা প্রণালী থেকে হর্ন অব আফ্রিকা পর্যন্ত নজরদারি চালানো হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। ভারতীয় নৌবাহিনী নজরদারি বাড়ানোয় চিনের তিনটি রণতরী এডেন উপসাগরে আশ্রয় নিয়েছে।































































































































