সংসদের সভাপতি মহুয়া দাস বলছেন :
- মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছাত্র-ছাত্রীদের পাশে অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে থাকেন, তাঁকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। প্রশাসনের সাহায্যে ফল প্রকাশের বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করতে পেরেছি তাঁর শুভেচ্ছায়।
- শিক্ষামন্ত্রীকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। পরীক্ষা পঠন-পাঠনের প্রতিটি পদক্ষেপে তাঁকে পাশে পেয়েছি
- স্কুল শিক্ষা দফতর, পুলিশ প্রশাসন, উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
- প্রধান পরীক্ষক, শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী ছাত্র-ছাত্রী অভিভাবকদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি। তারা আপৎকালীন সময় পাশে পেয়েছি। সুশৃংখলভাবে প্রথম পর্যায়ের পরীক্ষা নিতে পেরেছি।
- জেলার ডি আই, এস আই, উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের আধিকারিকদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি। ভেন্যু সুপারভাইজার, সেন্টার ইনচার্জ, প্রধান পরীক্ষকদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি। তাদের ছাড়া পরীক্ষা সুশৃংখলভাবে নেওয়া সম্ভব হত না।
- ১২ মার্চ থেকে পরীক্ষা শুরু হয়। ২৭ মার্চ পর্যন্ত পরীক্ষা চলার কথা ছিল।
- কিন্তু মহামারির জন্য এবং লকডাউন এর জন্য তিন দিনের পরীক্ষা স্থগিত হয়ে যায়।
- প্রায় দেড় মাস পর অফিসের কাজ শুরু হয়। পরীক্ষা সংক্রান্ত বিভিন্ন কাজে ব্যাহত হয়। বহু রেল স্টেশন এবং থানায় উত্তরপত্র ছিল।
- বন্ধ স্টেশন খোলার অবস্থা করে খাতা সংগ্রহ করা হয়।
- এরপর আমফান ঝড়ের জন্য কাজ ব্যাহত হয়।
- প্রতিটি উত্তর পত্র সংগ্রহ করতে পেরেছি। প্রতিটি উত্তরপত্র মূল্যায়ন করা হয়েছে।
- শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য বিধির দিকে নজর রেখে চলেছে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ।
- ২৬ জুন সুপ্রিম কোর্টের রায়ের দিকে নজর রেখে এবং বিশেষজ্ঞ কমিটির পরামর্শ মেনে ফলাফলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
- ১৪ টি বিষয় পরীক্ষা নেওয়া যায়নি
- ৩৭ টি বিষয় পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। ভোকেশনাল বিষয়ে রয়েছে।
- ভোকেশনাল ছাত্রছাত্রীরা ইতিমধ্যে অনেক জায়গায় চাকরি পেয়েছে
- ৩১ আগস্টের মধ্যে পিপিআর, পিপিএস এর আবেদন করা যাবে অনলাইনে
- পিপিআর ৭৫ টাকা পিপিএস ৫০ টাকা চার্জ ছাত্রদের জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে
- ওয়েবসাইটের প্রতিটি বিষয়ের সম্পূর্ণ ফল পাওয়া যাবে। রেজাল্টের প্রিন্ট দেওয়া যাবে
- মার্কশিটের রেপ্লিকা আজকে হাতে পাওয়া যাবে
- বেশকিছু বিতরণ কেন্দ্র কন্টেনমেন্ট জোনের মধ্যে পড়েছে
- ৩১ জুলাই বেলা দুটোর পর বিতরণ কেন্দ্র থেকে মার্কশিট সার্টিফিকেট দেওয়া হবে
- অভিভাবকরা না আসতে পারলে ছাত্ররা স্বাস্থ্যবিধি মেনে আসতে পারবে
- যারা উত্তীর্ণ হতে পারলে না হতাশ হবে না। সবার জন্য শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইল
- মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা সাত লক্ষ ৭৫ হাজার ৩৬৪
- পরীক্ষা দিয়েছিল সাত লক্ষ ৬১ হাজার ৫৮৩ পরীক্ষার্থী
- মোট পাশের হার ৯০.১৩
- কলকাতা, পূর্ব মেদিনীপুর পশ্চিম মেদিনীপুর, হাওড়া, উত্তর ২৩ পরগনা সাফল্যের হার ভালো
- ৯৮.৮৩ বিজ্ঞানে সর্বোচ্চ
- বাণিজ্য বিভাগে পাশের হার ৯০.২ শতাংশ
- কলা বিভাগে পাশের হার ৮৮ শতাংশ
- ছাত্রদের পাসের হার ৯০.৪৪ শতাংশ
- ছাত্রীদের পাশের হার ৯০ শতাংশ
- মেধা তালিকা প্রকাশ করতে পারলাম না
- ৫০০ মধ্যে ৪৯৯ রেকর্ড নম্বর। ৯৯.৮ শতাংশ নম্বর
- পরের বছর উচ্চমাধ্যমিক সম্পর্কে এখনই ভবিষ্যদ্বাণী করা সম্ভব নয়
- কারোর যদি মনে হয়, পরীক্ষা সন্তুষ্ট নই আবার লিখিত পরীক্ষা দেব তাহলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে রাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে
- কিন্তু এখনই কিছু বলতে পারছি না
- মোট পরীক্ষার্থীর পাশের সংখ্যা ৬,৮০,০৫৭
- গতবারের তুলনায় এবার পাশের হার বাড়লো ৩.৮৪ শতাংশ