বিশালাকায় তিমির মৃতদেহ ভেসে এলো মন্দারমণির সমুদ্র তটে। সকালে তিমিটি দেখতে পেয়ে ঘটনাস্থলে ভিড় জমান উৎসুক এলাকাবাসী। এটিকে কী সংরক্ষণ করা হবে? না কি একে সমুদ্রের পাড়েই বালি খুঁড়ে কবর দেওয়া হবে তা নিয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি।
তবে কী কারণে এই তিমি এখানে চলে এল- সেটা ভাবাচ্ছে জীব বিজ্ঞানীদের। কারণ, বঙ্গোপসাগর কখনই তিমির আস্তানা নয়। সেক্ষেত্রে কোনভাবে প্রশান্ত মহাসাগর বা ভারত মহাসাগরে মৃত্যুর পর সেটি ভাসতে-ভাসতে চলে এসছে, না কি পরপর ঘূর্ণিঝড়ের দাপটে এদিকে এসেছে তা এখনও স্পষ্ট নয়।
এর আগে ২০১২ সালের ১০ ডিসেম্বর দিঘা মোহনা থেকে প্রায় ৪০ নটিক্যাল মাইল সমুদ্রের গভীর থেকে মৃত অবস্থায় ৪৫ ফুট লম্বা ও ১০ ফুট চওড়া এবং ১৮ টন ওজনের তিমিটিকে মৎস্যজীবীরা উদ্ধার করেন।
পরে সেটিকে টেনে দিঘা মোহনায় এনে তোলা হয়। প্রশান্ত মহাসাগরের গভীরে থাকা এই তিমিটি কিন্তু সাধারণ ভাবে প্রশান্ত মহাসাগরের গভীরে বসবাস করে। তবে কোনওভাবে খাওয়ারের সন্ধানে ঘুরতে ঘুরতে সেটি বঙ্গোপসাগরে চলে আসে। এরপর কোনও জাহাজের ধাক্কায় মাছটির মৃত্যু হতে পারে। এবং সেটি মৎস্যজীবীদের জালে এসে আটকে পড়ে।
মেরিন অ্যাকোরিয়াম অ্যান্ড রিজিওনাল রিসার্চ সেন্টারের জুওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার তৎকালীন অফিসার-ইন-চার্জ তথা গবেষক অনিল মহাপাত্র জানিয়েছিলেন, সি হোয়াল প্রজাতির এই তিমি অত্যন্ত বিরল।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.