ভাষার সন্ত্রাস চলছে রাজ্যে। রাজ্যের মানুষ মোটেই এটা পছন্দ করছে না। রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষের নাম না করে শুক্রবার নবান্ন থেকে তাঁকে এইভাবেই এক হাত নিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মূলত বিজেপি সভাপতির বদলা নেওয়ার কথা, কিংবা মারের বদলা মারের হুমকিকেই নাম না করে লক্ষ্য করছেন শুক্রবার।
রাজ্যে বিজেপির অভিযোগ, তৃণমূল নিজেরা নানা রাজনৈতিক কর্মসূচি করছে। বিরোধীদের করতে দিচ্ছে না। সেই প্রসঙ্গ তুলে মুখ্যমন্ত্রী এদিন বলেন, বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল লকডাউন না মেনে সভা-সমাবেশ করার চেষ্টা করছে। এটা চলতে পারে না। তাঁর যুক্তি, যদি লকডাউনের কারণে শ্রাবণী মেলা বন্ধ থাকে, বিয়ে বাড়িতে স্বাভাবিক নিমন্ত্রণে নিষেধাজ্ঞা থাকে, স্কুল কলেজ বন্ধ থাকে, তাহলে রাজনৈতিক সভা হবে কেন? এগুলো করার অনেক সময় আছে। রাজনীতি করার সময় চলে যাচ্ছে না। কিন্তু কেউ যদি লকডাউন আইন না মানে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা হবে। মূলত দাঁতনে বিজেপি কর্মীর মৃতদেহ নিয়ে দিলীপ ঘোষের নেতৃত্বে মিছিল এবং তার আগের সভাটিকেই নির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করতে চেয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এই মিছিল ও সভার কারণে প্রশাসন দিলীপ ঘোষসহ বিজেপির ৭৫জন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে। পাল্টা বিজেপির বক্তব্য, তাই যদি হয় তাহলে পেট্রোপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে বামেদের মিছিলের বিরুদ্ধে কেন আইনি পদক্ষেপ হবে না? কিংবা একই ইস্যুতে কংগ্রেসের বিক্ষোভ মিছিলের বিরুদ্ধে কেন এফআইআর হবে না?






























































































































