আজ রাজ্য সরকারের সদর দফতর নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকে সর্বদলীয় বৈঠকে এস ইউ সি আই(সি) দলের তরফ থেকে বেশকিছু প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়।
এস ইউ সি আই(সি)-এর প্রস্তাব গুরুত্বপূর্ণ এই কারণেই, যে সুপার সাইক্লোন আমফানে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত জেলা দক্ষিণ ২৪ পরগনায় এই বামপন্থী রাজনৈতিক দলটি বেশ শক্তিশালী। শুধু তাই নয়, সুন্দরবন উপকূলবর্তী অঞ্চলগুলিতেই এস ইউ সি আই দলের বেশ প্রভাব রয়েছে।
পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য কেন্দ্র সরকারের গরীব কল্যাণ রোজগার অভিযান, আমফান ঘূর্ণিঝড়কে জাতীয় বিপর্যয় ঘোষণা ও পেট্রোল-ডিজেলের নজিরবিহীন মূল্য বৃদ্ধির বিরুদ্ধে তিনটি প্রস্তাব পেশ করা হয়।
এই প্রস্তাবগুলিকে সর্বসম্মত করার জন্য একটি সর্বদলের প্রতিনিধিকে নিয়ে কমিটি গঠন করা হয়, যে কমিটিতে এস ইউ সি আই দলের একজন প্রতিনিধিও থাকবেন। এছাড়া (ক) করোনা নিয়ে আতঙ্ক যেমন ছড়ানো হবে না তেমনি চিকিৎসার জন্য টেস্ট, হাসপাতালের বেড বৃদ্ধি করা, (খ) লকডাউনে অফিসের শিফট অনুযায়ী বাসের সংখ্যা বাড়ানো যাতে নির্ধারিত দূরত্ব বজায় থেকে, (গ) পরিযায়ী শ্রমিকদের পরিচয় পত্র প্রদান, ২০০ দিনের কাজ, দৈনিক ভাতা ৫০০ টাকা করা, বিনা মূল্যে খাদ্য সরবরাহ করা, (ঘ) ত্রাণের ক্ষেত্রে দুর্নীতি রোধে তৃণমূলস্তরে সর্বদলীয় উপদেষ্টা কমিটি গঠন করে ত্রাণ বন্টন ইত্যাদি দাবি তোলা হয়। প্রতিনিধিত্ব করেন রাজ্য সম্পাদক চণ্ডীদাস ভট্টাচার্য ও প্রাক্তন সাংসদ তরুণ মণ্ডল।





























































































































