লকডাউনের জেরে পরিবেশ দূষণের মাত্রা কমেছে। আর তাই পাতে পড়তে পারে বড় মাপের ইলিশ। হিসেব কষে মৎস্যজীবীরা বলেছেন, করোনা সংক্রমণ এবং লকডাউনের জেরে প্রায় ১০০ দিন পর মাছ ধরতে বেরোবেন তাঁরা।
লকডাউনের জেরে খোকা ইলিশের চোরাশিকার বন্ধ ছিল। ফলে বংশবৃদ্ধি হয়েছে ইলিশের। পাশাপাশি বেড়ে ওঠার জন্য অনুকূল আবহাওয়া পেয়েছে। সাধারণত এপ্রিল থেকে জুন মাস পর্যন্ত ইলিশ মাছ বংশবৃদ্ধি করে। এর পরবর্তী সময় ইলিশ মাছ বেড়ে ওঠে। মৎস্যজীবীরা জানাচ্ছেন, মোহনায় থাকা ৫০০ থেকে ১ কেজি ওজনের ইলিশ বড় হয়েছে।
ডায়মন্ড হারবার থেকে দিঘা জোয়ারের জলে দেখা মিলছে ইলিশের। এমনটাই জানাচ্ছেন মৎস্যজীবীরা। ফলে এই সময় সমুদ্রে গেলেই জালে পড়বে এক থেকে দেড় কেজি ইলিশ। বর্তমানে রফতানির সুযোগ কম থাকায় রাজ্যের বাজারে সস্তায় মিলবে ইলিশ মাছ। নির্দেশিকা মেনে মৎস্যজীবীরা ১৫ জুন বেরোবেন।





























































































































