ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত স্কুলে কীভাবে পরীক্ষা? সমীক্ষা জেলা স্কুল শিক্ষা দফতরের

0
1

উচ্চ মাধ্যমিকের তিন দিনের পরীক্ষা এখনও বাকি। এরই মধ্যে আমফানের তাণ্ডব। যার ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে একাধিক স্কুল। ঘূর্ণিঝড়ের জেরে কী ধরনের ক্ষতি হয়েছে তা স্কুলগুলির কাছে জানতে চেয়েছে জেলা স্কুল শিক্ষা দফতর। ঝড়ের ফলে বিদ্যুৎ নেই। ভেঙে গিয়েছে স্কুলের দরজা-জানলা। উড়ে গিয়েছে মিড ডে মিল রান্না ঘরের ছাদের চাল।

২৯ জুন, ২ জুলাই, ৬ জুলাই উচ্চমাধ্যমিকের বাকি পরীক্ষা হবে বলে ঘোষণা করেছেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী পরিস্থিতি দেখতে মঙ্গলবার বিভিন্ন স্কুল পরিদর্শন করলেন এআই এবং এসআই-রা। পূর্ব মেদিনীপুরের ডিআই আমিনুল আহসান বলেন, “পূর্ব মেদিনীপুরে ৬৯টি উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা কেন্দ্র হয়েছে। সেখানে আদৌ পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব কিনা তা দেখতে বিভিন্ন সার্কেলের এআই ও এসআইদের পাঠানো হয়েছিল। স্কুলের প্রধান শিক্ষকদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হয়েছে।”

বিভিন্ন স্কুলের ক্ষয়ক্ষতির হিসাব ও ভিডিও রেকর্ডিং পাঠাতে বলেছে জেলা স্কুল শিক্ষা দফতর। ক্ষতিগ্রস্ত ৬৯টি স্কুলের মধ্যে বেশকিছু স্কুল দ্রুত মেরামত করা যাবে। এমনটাই বক্তব্য ডিআই এর। হলদিয়ার একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক হরিদাস ঘটক বলেন, ‘‘ ঝড়ের ফলে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে স্কুলে। প্রাথমিক হিসাব করে দেখা যাচ্ছে প্রায় দশ লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে। একাধিক সোলার প্যানেল নষ্ট হয়ে গিয়েছে।’’