মহারাষ্ট্রের জোট সরকার নিয়ে জল্পনা। জল্পনার সূত্রপাত সোমবার সকালে রাজ্যপালের সঙ্গে শরদ পাওয়ারের বৈঠক। এরপর সোমবার রাত একটার সময় শরদ পাওয়ার এবং উদ্ধব ঠাকরে দীর্ঘক্ষন বৈঠক করেন, যা জল্পনা আরও উসকে দিয়েছে। মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিরোধী বিজেপি বলতে শুরু করে এবার সরকারের অন্তিম দিন এসে গিয়েছে। শিবসেনা মুখপাত্র সঞ্জয় রাউত এই জল্পনা উড়িয়ে দিয়ে বলেছেন ইচ্ছাকৃতভাবেই সরকারের স্থায়িত্ব নিয়ে গুজব ছড়াচ্ছে বিরোধীরা। সরকার কখন কার সঙ্গে বৈঠক করবে সেটা একান্তই তাদের ব্যাপার।
এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ার সম্প্রতি অভিযোগ করেন, মহারাষ্ট্র সরকারকে কাজ করার প্রশ্নে বার বার বাধা দিচ্ছেন রাজ্যপাল বিএস কোশিয়ারি। সুযোগ বুঝে ময়দানে নেমে পড়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশও। তিনি রাজ্যপালের কাছে গিয়ে অভিযোগ করেন, উদ্ভব সরকার রাজ্যে করোনা মোকাবিলায় ব্যর্থ। এরপর পাওয়ার-রাজ্যপাল বৈঠক নিয়ে হইচই শুরু হয়, কিন্তু শরদ জানিয়ে দেন রাজ্যপালের আমন্ত্রণে তিনি রাজভবনে গিয়েছিলেন। কোনও রাজনৈতিক আলোচনা হয়নি। তবে সোমবার গভীর রাতে শরদ-উদ্ভব বৈঠক নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এত রাতে কেন দুই নেতা বৈঠকে বসলেন তার উত্তর মেলেনি। রাজনৈতিক মহল মনে করছে সকালে রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠক করে আসার পর পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতেই দুই শরিক নেতার বৈঠক হয়। সত্যিই কি তাই!































































































































