যাচ্ছিলেন তাঁর লোকসভা কেন্দ্রে। উপলক্ষ্য আমফান আক্রান্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো। পুলিশ বলেছিল হলদিয়া-মেচেদা জাতীয় সড়ক ব্যবহার করার জন্য। কিন্তু সেখান দিয়ে যাওয়ার পথেও ফের আটকানো হলো তাঁকে। ক্ষুব্ধ দিলীপ কী বললেন?
আবার পুলিশ আপনাকে আটকাল!
পুলিশের কোনও কাজ নেই। জল নেই, বিদ্যুৎ নেই, খাবার নেই। সেদিকে নজর নেই। ওদের নজরে এখন ‘মিশন দিলীপ।’
পুলিশ কী বলছে?
আমার সংসদীয় এলাকা। আমি যাব না? পুলিশ এই রাস্তা দিয়ে যেতে বলে আবার সেই রাস্তাতেই আটকাচ্ছে। আমি তো আজ যাবই। দেখি কে আটকায়!
প্রায় আধ ঘন্টা ধরে নিজের গাড়িতে বসে থাকার পর দিলীপ গাড়ি থেকে নেমে গ্রামের মানুষকে মাস্ক বিলি করেন। ঠিক তার আগেই বিজেপি-তৃণমূল সমর্থকদের মধ্যে হাতাহাতি হয়। পুলিশ সামাল দেয়। তাঁরা মাইকিং করে সকলকে সরে যেতে বলেন। শেষে গাড়ি ঘুরিয়ে উল্টোপথে অন্য রাস্তা দিয়ে গন্তব্যে রওনা দেন দিলীপ।
কেন এমন হচ্ছে?
আমি তো মানুষের সেবার জন্য যাচ্ছিলাম। সেখানেও বাধা দিচ্ছে। রাস্তা অবরোধ করে আমাকে আটকাচ্ছে। লকডাউনের মধ্যে এটা আরও বড় অপরাধ। পুলিশের জন্য সেই অপরাধের দায় আমাকেও নিতে হচ্ছে। একে মানুষের কষ্টের শেষ নেই। তার উপর মানুষকে যেচে এই কষ্ট দিচ্ছে তৃণমূল।
কাল কী কর্মসূচি?
আমার এলাকায় কর্মসূচি আছে। এখন আমি রোজই আমফান আক্রান্তদের এলাকায় যাব। দেখি ওরা কত জায়গায় আমাকে আটকাতে পারে। সিপিএমের মুখে একটা গান ছোটবেলা থেকে শুনতাম… “ওরা ভয় পেয়েছে রবসন”… আমার আজ সেই গানটা বারবার মনে পড়ছে!





























































































































