প্রথমে নন্দকুমারের কাছে জাতীয় সড়কে, তারপর আবার ডেবরায় আটকে দেওয়া হল বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষকে। একই দিনে দু’বার। মেদিনীপুরের সাংসদকে বারবার আটকানো হল। শেষে পুলিশি প্রতিরোধের মুখে দিলীপ হেঁটে খড়গপুর যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। সেখানে হাসপাতালে মাস্ক ও স্যানিটাইজার দেওয়ার কথা ছিল তাঁর। আর একজনের বাড়িতে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। সেই বাড়িতেও তিনি সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে যেতেন। হেঁটে প্রায় ২ কিলোমিটার খড়গপুরের দিকে যাওয়ার সময় পুলিশের তরফে তাঁকে বোঝানো শুরু হয়। শেষে পুলিশের তরফে বলা হয়, তিনি খড়গপুরে ঢুকলে তাঁকে ১৪দিনের হোম কোয়ারান্টাইনে পাঠানো হবে। চলে পুলিশের সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়। ক্ষুব্ধ দিলীপ বলেন, এরা আমাকে আটকানোর জন্য আর কী কী করবে? শেষে এলাকার দলীয় সমর্থকদের হাতে মাস্ক ও স্যানিটাইজার তুলে দিয়ে কলকাতার পথে রওনা দেন দিলীপ। পাল্টা তৃণমূল সাংসদ দিব্যন্দু অধিকারী বলেন, উনি এই লড়াইয়ের মাঝে পরিস্থিতি জটিল করছেন। লকডাউন ভাঙছেন। পুলিশ আইন অনুযায়ী কাজ করছে।





























































































































