চিনেই করোনার সূত্রপাত, আর আর সেখানকার গবেষকরা বলছেন, বিশেষ ওষুধে নিয়ন্ত্রণ আসবে করোনা ভাইরাসের। গবেষকদের দাবি, এই ওষুধ আক্রান্তের শরীরে গেলে শরীরের মধ্যে ভাইরাল লোড দ্রুত কমিয়ে দেবে এবং প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে। চিনা সংস্থা কানসিনো বায়োলিজিস করোনা প্রতিষেধকের হিউম্যান ট্রায়াল করে যে ফল পাওয়া গিয়েছে, তারই রিপোর্ট প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ পত্রিকা ‘ল্যান্সেট’।
ওই পত্রিকার রিপোর্ট বলছে চিনা গবেষকরা ১০৮জন স্বেচ্ছাসেবীকে তিনটি দলে ভাগ করে পরীক্ষা চালান। এক একটি দলকে এক একরকম ডোজ দেওয়া হয়। প্রতিষেধক দেওয়ার ২৮ দিন পরেও ১০৮ জন স্বেচ্ছাসেবকের শরীরে কোনওরকমের বিরূপ প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। এখানেই শেষ নয়, দ্বিতীয় পর্যায় আরও ৫০৮ জনের ওপর এই প্রতিশোধ পরীক্ষামূলকভাবে প্রয়োগ করা হবে। তারপরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। হু জানাচ্ছে পৃথিবীজুড়ে প্রায় ১০০টি প্রতিষেধকের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। এর মধ্যে চারটির ক্ষেত্রে অগ্রগতি ও সাফল্য বেশি। তারমধ্যে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের তৈরি টিকা মোর্দেনা আরএনএ ভ্যাক্সিন এগিয়ে রয়েছে। আর টিকার চূড়ান্ত ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করছে নামি ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থা অ্যাজেনেকা।




























































































































