আমফানের দাপট দেখে বিস্মিত রাজ্যের বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার তিনি জানান ঝড়ের গতিবেগ এতটাই তীব্র ছিল যে সন্ধে থেকে ২০৮টি কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছিলেন তিনি। কিন্তু সন্ধে সাতটার পর সব বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। রাজীব বলেন, ঝড়খালি, নামখানা, ধঞ্চিগ্রাম কী বলব সব এলাকা তছনছ। আমাদের বহু বিট অফিস জলের গায়ে রয়েছে। সেগুলোর অবস্থা খারাপ। দুটি সরকারি উদ্ধারকারী দল কাজ করছিল বসিরহাট সজনেখালিতে। এই ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে তাদের উদ্ধার করে নিয়ে আসা গিয়েছে। অনেকে নিজের বাড়ি ছেড়ে আসতে চাননি। কিন্তু পরিস্থিতি ভয়াবহ হলে যোগাযোগ করেন। তাদেরকে প্রয়োজনে ওয়াইল্ড লাইফ পার্কের ভিতরও রাখা হয়েছে। রাজীব বলেন ঝড় না থামলে উদ্ধার শুরু করা যাবে না। আমরা সারারাত রয়েছি। একটু পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই উদ্ধারকাজ শুরু করে দেবো।