সুপার সাইক্লোন আমফান মোকাবিলায় প্রস্তুত হুগলির জেলা প্রশাসন। ইতিমধ্যেই জেলার বিভিন্ন জায়গায় শুরু হয়েছে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি। হুগলিতে ১১০-১২০ কিমি বেগে আমপান আছড়ে পরবে বলে জানাচ্ছে আবহাওয়া দফতর।
জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীকে। বিদ্যুৎ, স্বাস্থ্য, সেচ, কৃষি, দমকল, পুলিশ সহ ২৪ টি দফতরকে অ্যালার্ট করা হয়েছে।
কাঁচা বাড়ি থেকে সাত হাজারের বেশি মানুষকে সরানো হয়েছে।
বেশ কয়েকটি জায়গায় খোলা হয়েছে ত্রাণ শিবির।
জলপথ পরিবহন বন্ধ রয়েছে লকডাউনে, তবে নদীতে নৌকো নামাতে নিষেধ করা হয়েছে।
নদী তীরবর্তী এলাকায় মাইকিং করে সতর্ক করা হচ্ছে।
ঝড়ের সময় বাইরে থাকতে নিষেধ করা হচ্ছে।
পর্যাপ্ত ত্রাণ মজুত রয়েছে জেলায়।
ত্রিপল, শুকনো খাবার, জল সময় মত ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার সব রকম ব্যবস্থা করা হয়েছে।
২৪ ঘন্টার জন্য খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম।
সাইক্লোনে টেলি যোগাযোগ অক্ষুন্ন রাখতে ব্যবহার করা হবে স্যাটেলাইট ফোন।
চালু করা হয়েছে দুটি হেল্প লাইন নম্বরও
কন্ট্রোল রুম টোল ফ্রি নম্বর দুটি হলো ১৮০০৩৪৫৬১৩৫ / ০৩৩-২৬৮১২৬৫২
দুটি স্পিড বোটকে শ্রীরামপুর ও চন্দননগরে প্রস্তুত রাখা হয়েছে
প্রতি মুহূর্তের পরিস্থিতির উপর নজর রাখবেন হুগলি জেলাশাসক ওয়াই রত্নাকর রাও। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীকে। আমফানের মোকাবিলায় ত্রাণ সামগ্রী বিলি বণ্টনে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরে ব্যস্ততা এখন তুঙ্গে। হুগলি জেলায় ৪৭ টি ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। এসডিআরএফ-এর একটি দল পুরশুড়া রেসকিউ ক্যাম্পে রয়েছে। দুই হাজারের বেশি ত্রিপল বিলি করা হয়েছে। জেলা হেড কোয়াটার ছাড়াও চারটি মহকুমা ও আঠেরোটি ব্লকে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।






























































































































