তিন ‘টি’-এর চমকে তিন মাসে এক হাজারও আক্রান্ত নয় বেঙ্গালুরুতে

0
7

কর্নাটকে প্রথম করোনা ধরা পড়ে ফেব্রুয়ারি মাসে। সৌদি আরব ফেরত ৭৬ বছরের এক বৃদ্ধের আক্রান্ত হন। পরে মৃত্যু হয় তাঁর। তারপর থেকেই তৎপর হয়েছে রাজ্য প্রশাসন। গত তিন মাসে আক্রান্তের সংখ্যা হাজারও পেরোয়নি। শিল্প শহর বেঙ্গালুরুতে আক্রান্ত ১৮৮ জন। সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে আট জনের।

এই বিষয়ে ব্রুহাট বেঙ্গালুরু মহানগর পালিকে (বিবিএমপি)-র পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে বেঙ্গালুরুর তুলনায় মুম্বইতে আক্রান্তের সংখ্যা ৮০ গুণ বেশি। কীভাবে রোধ করা গেল সংক্রমণ? তিন ‘টি’-এর চমক বলছেন বিবিএমপি কমিশনার অনীল কুমার। এক, কোভিড রোগী চিহ্নিত করা অর্থাৎ ট্রেস,
দুই, দ্রুত টেস্টিং এবং তিন, চিকিৎসা অর্থাৎ ট্রিটমেন্ট।

দেশজুড়ে লকডাউন শুরুর আগেই স্কুল কলেজ, আইটি অফিস বন্ধ করা হয়েছিল। সংক্রমণের ভয়ে ১৩ মার্চ থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। শহরের নানা প্রান্তে র‍্যাপিড টেস্টিং শুরু হয়। সংক্রমণ ধরা পড়লেই আইসোলেশনে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয় রোগীদের। তাছাড়া সংক্রামিতদের সংস্পর্শে যারা এসেছেন তাঁদের চিহ্নিত করে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়। কন্টাইনমেন্ট জোন এলাকায় বাড়ি বাড়ি গিয়ে টেস্ট শুরু হয়। বিবিএমপি সূত্রে খবর, শহরের ১৯৮টি মিউনিসিপ্যাল ওয়ার্ডে ২৫ লক্ষের বেশি পরিবারের স্ক্রিনিং ও টেস্টিং করা হয়েছে।