লকডাউন শুরুর কয়েক দিনের মধ্যেই যাদবপুর-সহ সংলগ্ন এলাকায় কমিউনিটি কিচেন ব্যবস্থা করেছিল বাম ছাত্র-যুব সংগঠন। 38 দিন পেরিয়ে গেলেও নীরবে কাজ করে চলেছে তারা। একদিন বাদ পড়েনি তাদের পরিষেবা।
রোদে-জলে-বৃষ্টিতে রান্নাঘর চলছে। দুপুর রোদেই
সেই খাবার পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে
মানুষের হাতে।
এখন অনেক জায়গাতেই দোকান খুলেছে। যাঁরা সামান্য রোজগার করতে পারছেন, তাঁরা স্বেচ্ছায় সরে গিয়ে নতুন অন্যদের খাবার নেওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছেন।
অনেকে নিজেরাই এগিয়ে এসে স্বেচ্ছাসেবকের তালিকায় নামও লিখিয়েছেন। খাবার তৈরি থেকে ডিস্ট্রিবিউশন সবেতেই ছাত্র- যুবদের সাহায্য করছেন।নাকতলা, রামগড়, যাদবপুর সর্বত্রই এই ছবি।
যাদবপুর, টালিগঞ্জে দল আর গণসংগঠনের উদ্যোগে চলা
নবনগর, শ্রীকলোনি, নাকতলায় তিনটি রান্নাঘরের পাশে থাকার আবেদন জানানো হয়েছে সিপিআইএম-এর তরফ থেকে।





























































































































