অন্য নক্ষত্রের তুলনায় দ্রুত তাপ ও আলো হারাচ্ছে সূর্য। কমে যাচ্ছে তার ঔজ্জ্বল্য ও তেজ। সম্প্রতি অন্যান্য নক্ষত্রের সঙ্গে সূর্যের তুলনা করে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছিয়েছেন জার্মান বিজ্ঞানীরা। এক্ষেত্রে নাসা-র কেপলার স্পেস টেলিস্কোপ থেকে পাওয়া তথ্য নিয়ে গবেষণা করেছেন বিজ্ঞানীরা। তারপরেই এই সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন।
তারা জানিয়েছেন, প্রায় ৯ হাজার বছর আগে সূর্য কেমন ছিল তা জানার কোনও উপায়ই নেই। তাই অন্য নক্ষত্রের সঙ্গে সূর্যের তুলনা করা হচ্ছে। সূর্যের মতো দেখতে ও সূর্যের সমতুল্য অন্য নক্ষত্রগুলি সূর্যের চেয়ে বেশি সক্রিয় থাকে।
জার্মানির ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীদের এই সমীক্ষা যথেষ্ট চিন্তার সৃষ্টি করেছে। কারণ আশঙ্কা সত্যি হলে তা পৃথিবীবাসীর জন্য খুব একটা সুখকর হবে না। তবে আগামী কয়েক হাজার বছর পর্যন্ত নিশ্চিন্তে থাকা যেতে পারে।
আসলে পৃথিবীতে প্রাণের স্পন্দনের কারিগর সূর্য। যে অক্সিজেন ছাড়া প্রাণীকূল কয়েক মিনিট বাঁচতে পারে না, সেই অমূল্য অক্সিজেন আমরা পাই সবুজ গাছের থেকে। সেই গাছেদের বেঁচে থাকার জন্য, খাদ্য উৎপাদনের জন্য এখনও সূর্যালোকের কোনও বিকল্প পাওয়া যায়নি। কারণ গাছ সূর্যালোকের উপস্থিতিতেই খাবার তৈরি করে।
তবে ঠিক কোন কারণে সূর্যের ঔজ্জ্বল্য কমেছে, তার কোনও ব্যখ্যা বৈজ্ঞানিক ভাবে এখনও পাওয়া যায়নি।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.