নভেল করোনাভাইরাসের বিশ্ব মহামারী ঠেকাতে দেশে দেশে জারি হয়েছে লকডাউন। একটানা দীর্ঘদিন উৎপাদন বন্ধ থাকায় বিশ্বজুড়ে আগামীদিনে ভয়াবহ খাদ্য সংকট সৃষ্টি হতে পারে। পরিণামে দেখা দিতে পারে দুর্ভিক্ষ। এই বিষয়ে আগাম সতর্ক করল রাষ্ট্রসংঘ।
বর্তমান পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে রাষ্ট্রসংঘের কর্মকর্তারা বলছেন, খাবারের অভাব এখনই তৈরি হয়নি। কিন্তু লকডাউনের জেরে যেভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য, উৎপাদন এবং পরিবহন অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়ে পড়েছে, তাতেই খাদ্য সংকট সৃষ্টির সমূহ সম্ভাবনা।
বিশ্বের বহু দেশে সম্পূর্ণ লকডাউন চলছে। বন্ধ আন্তর্জাতিক সীমান্ত। আকাশপথ পুরোপুরি বন্ধ। গণ পরিবহন বন্ধ। ব্যবসা বাণিজ্য কার্যত থমকে।
কোভিড-১৯ যেভাবে তাণ্ডব চালাচ্ছে তাতে বাধ্য হয়েই এই লকডাউনের পথে হাঁটতে বাধ্য হয়েছে বহু দেশ। এই স্থবিরতা স্বাভাবিক হতে দু’বছরের মতো সময় লাগতে পারে বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক ভ্রমণবিষয়ক গবেষণা সংস্থাগুলিও। অ্যাটমোস্ফিয়ার রিসার্চ গ্রুপের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘মহামারী নিয়ন্ত্রণ’ এমন ঘোষণার পরও বিশ্বে বিমান যোগাযোগ স্বাভাবিক হতে টানা দু’বছর সময় লাগতে পারে। ফলে সামনের সময়টা কঠিন হতে চলেছে তা বলাই বাহুল্য।





























































































































