করোনা রুখতে চলছে লকডাউন, আর এই লকডাউনের সুযোগে একদিকে যেমন কিছু সংখ্যক অসাধু ব্যবসায়ী খাদ্যসামগ্রী নিয়ে জালিয়াতি করছে। অন্যদিকে, রাজনৈতিক দলের নেতারাও ক্ষমতার জোরে রেশন ডিলার ও ডিস্ট্রিবিউটরদের থেকে খাদ্যসামগ্রী তুলছে। এই ধরণের কালোবাজারি কোনওভাবেই করা হবে না, তাঁদের বিরুদ্ধে কড়া এবং শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেই স্পষ্ট জানালেন রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।
এদিন খাদ্যমন্ত্রী বলেন, রাজ্য সরকারের কাছে যথেষ্ট পরিমানে রয়েছে খাদ্যশস্য মজুত রয়েছে। ৯০ শতাংশ খাদ্য দ্রব্য ইতিমধ্যেই রেশন ডিলারদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
তাই অযথা ভিড় করে রেশন তুলতে নিষেধ করা হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।
এ ব্যাপারে আজ, বুধবার খাদ্য ভবনে জরুরি ভিত্তিতে রেশন ডিলার ও ডিস্ট্রিবিউটরদের সঙ্গে বৈঠক করেন খাদ্যমন্ত্রী।
২৫ জন ডিলারের বিরূদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ সামনে এসেছে। লকডাউন উঠলেই তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এখন করলে খাদ্য সঙ্কট হবে। পরে প্রয়োজনে লাইসেন্স বাতিলও করা হতে পারে।
এর পাশাপাশি তিনি আরও জানান, রেশন নিয়ে যাবতীয় প্রশ্ন এবং অভিযোগের নিষ্পত্তির জন্য এদিন দুটি টোল ফ্রি নম্বর চালু করা হয়েছে। ১৮০০৩৪৫৫৫০৫ এবং ১৯৬৭, অটো রিসিভ এই নম্বর দুটি আজ থেকে চালু হচ্ছে। পাশাপাশি, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়।






























































































































