হাট বসলো রবিবারে। বিধান শিশু উদ্যানে। পাওয়া গেল চাল-ডাল-ঘি-মধু-তেল-মাছমাংস-ডিম সবই। বলতে পারেন, সবই ভাইরাসের ওষুধ। অন্য প্রদেশ থেকে আমদানি করা নয়। সম্পূর্ণ ভেষজ জৈব পদ্ধতিতে এই রাজ্যেই চাষ করা।
করোনার প্রকোপ থেকে বাঁচতে ইমিউনিটি তৈরি করতে খাদ্যতালিকায় কী কী রাখা প্রয়োজন তা নিয়েও টোনার তরফ থেকে স্বয়ং উপস্থিত ছিলেন উদয়ভানু রায়। সাধারণ মানুষের সঙ্গে তিনি আলোচনা করলেন এই বিষমুক্ত জৈব খাদ্যসামগ্রী ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে। এই হাটে বিক্রিত সবজির ফলন বাড়ানো হয় গোবর সার এবং নিম তেল দিয়ে।
সুফল বাংলার দামে এই হাটে বিক্রি হচ্ছে সবজি।
পরিচালনায় বিধান শিশু উদ্যান কমিটি। প্রতি রবিবার সকাল বেলা এবং বৃহস্পতিবার বিকাল বেলা চলবে এই হাট। যতদিন জৈব সবজি উৎপাদিত হবে ততদিন পর্যন্ত।




























































































































