গলাটা শুকিয়ে কাঠ। বুকের ভেতরটা কেমন যেন জ্বলে পুড়ে যাচ্ছে। বোতলবন্দী বুড়ো বুড়ো সাধু দেখা দিচ্ছে শয়নে স্বপনে। লকডাউন এর জেরে আগামী ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ মদের দোকান। সমস্যায় জর্জরিত সূষরা রসিকদের দল। চেনা-পরিচিত মদের দোকানের মালিকদের কাছে কাতর আবেদন, “কিছু করুন প্লিজ”।যদিও চিকিৎসকরা মনে করছেন এই ঝটকায় যদি মদের অভ্যাস ছাড়িয়ে দেওয়া যায়, তাহলে মন্দ কি? যারা নিতান্তই সমস্যায় পড়বেন, যোগাযোগ করুন চিকিৎসকদের সঙ্গে। আবগারি দফতর বলছে এই মুহূর্তে মদের দোকান খোলার কোনো সম্ভাবনাই নেই। মদ তৈরির মূল উপাদান ‘র’ স্পিরিট মূলত আসে রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ-সহ কয়েকটি রাজ্য থেকে। সেখান থেকে এই স্পিরিট জোগানের খবর নেই। রাজ্যে মজুদ ‘র’ স্পিরিট এই মুহূর্তে ব্যবহার করা হচ্ছে স্যানিটাইজার তৈরীর কাজে। তবে এই মুহূর্তে সরকারকে নজর রাখতে হবে যেন বেআইনিভাবে তৈরি মদ বাজারে আসতে না পারে। তাহলে সমূহ বিপদের আশঙ্কা রয়েছে। বিষমদ খেয়ে বিপদে পড়তে পারেন বহু মানুষ ।





























































































































